Novel (উপন্যাস)

Novel (উপন্যাস)

(Showing 37 – 48 products of 78 products)

Show:
Filter

বসন্তের শেষ বিকেল

Highlights:

প্রেম বিনে ভাব নাই ভাব বিনে রস
ত্রিভুবনে যাহা দেখি প্রেম হূনতে বশ
যার হুদে জন্মিলেক প্রেমের অঙ্কুর
মুক্তি পাইল সে প্রেমের ঠাকুর ।

‘ পদ্মাবতী ’
আলাওল  ( ১৫৯৭ – ১৬৭৩ )

বসন্তের শেষ বিকেল

৭১ এর এক সন্ধ্যায়

Highlights:

ভূমিকা-

১৯৭১সাল। তখন আমি খুবই ছোট।চারিদিকে অবিরাম গুলাগুলির শব্দ।নারকেল গাছের মাথা ছুঁয়ে উড়ে যাচ্ছে যুদ্ধ বিমান।বড়দের কাছে শুনেছি- শেখসাবকে বন্ধি করে পাকিস্তান নিয়ে গেছে।শান্তি প্রিয় বাঙ্গালিরা সেদিন- যতটাই না হয়েছিলো আতঙ্কিত!ততবেশিই হয়েছিলো ক্ষুব্ধ এবং অপ্রতিরোধ্য। চাপা ক্ষোভে ছিলো দাবানলের তীব্রতা।

মাঝে মাঝে বাতাসে ভেসে আসছে- অগ্নি সংযোগ,ধর্ষণ লুন্ঠন  আর বিবর্ষ অত্যাচারের গন্ধ।আর রক্তহিম করা মানুষের করুণ  চিৎকার! । চারিদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।বাতাসে কান পাতলেই শোনা যায়- অসহায় মানুষের অসহায় হাহাকার! শক্ত মনেও ধরেছিলো,মাঘের কাঁপুনি। মানসিকভাবে অনেকেরই ভেঙে পড়েছিলো সেদিন।মান আর প্রাণ বাঁচাতে  লক্ষ লক্ষ মানুষ,বাধ্য হয়েছিলো,দেশ ছাড়তে।কারণ সেদিন দেশের কিছু সংখ্যক  মানুষ, দেশের সাথে এবং দেশের মানুষের সাথে বেইমানি করেছিলো।তারা বিশেষ এক সম্প্রদায়কে টার্গেট করে,চালাছিলো-তাদের অপারেশন ব্লু-প্রিন্ট।

সেদিনের আতঙ্কগ্রস্থ দিনগুলোর ঘটানারই একটা সরল চিত্র, এই লেখার উপকরণ। যা আমারই চোখের সামনে ঘটেছে।সেদিন যেমনটা দেখেছিলাম- তেমনটাই বলার চেষ্টাই-এই লেখার প্রেক্ষাপট।বিবেকের তাড়নাই- আমাকে এই লেখা লিখতে প্উৎসাহ যোগিয়েছে।

আজ যাদের অনুপ্রেরণা আর আত্মিক প্রচেষ্টায় এই লেখাটা আলোর মুখ দেখতে প্রয়াস পেয়েছে! তাদের কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ।আর তারা হলেন- আমারই অতি প্রিয় বোন লিনা ফেরদৌস।আরো আছেন- মনির ভাই।যাঁরা আমাকে উৎসাহ ও সাহস যোগিয়ে এগিয়ে আসতে অনুপ্রানিত করেছেন।পরিচয় করিয়েছেন-অনুপ্রাননের কর্ণধার  আবু,ম ইউনুস ভাইয়ের সাথে।তাঁর  কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।আজ তাঁর আত্মিক উৎসাহেই আমার লেখা জীবন পেলো।

আরো অনেকের কাছেই আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।যারা সর্বদা আমার পাশে থেকেছেন,সাহস যোগিছেন।ভরসা দিয়েছেন।তারা যে আমার কতটা আত্মীয়! এবং আপনার আর আপন জন! প্রকাশের ভাষা নেই।সকলকেই আমি কৃতজ্ঞ  চিত্তে স্বরণ করছি।এই লেখা কারো মনে একটুও দাগ ফেলতে পারলেই- মনে করবো,আমার লেখা কিছুটা হলেও সার্থক  হয়েছে।পরিশেষে সকল পাঠকদের প্রতি থাকলো- আমার শুভেচ্ছা ও আন্তরিক ভালোবাসা।

— লেখক

৭১ এর এক সন্ধ্যায়

সারঙ্গ পুরাণ

Highlights:

মুখবন্ধ
সাহিত্যের প্রাচীনতম রূপ হলো শ্লোক-ছড়া-পদ্য-কবিতা। আমাদের দেশে গদ্যের চেয়ে পদ্য চর্চা বেশি হয় বলে অনুমিত হয়। গদ্য হলো সাহিত্যের আধুনিক রূপ, যার মধ্যে উপন্যাস অন্যতম।
কবিতা ও অণুগল্প লেখার মাধ্যমে লেখালেখির জগতে আমার হাতেখড়ি। উপন্যাসে হাত দিয়েছি এই প্রথম। অনেক ভেবে-চিন্তে এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে লিখেছি এই উপন্যাসটি। বাংলা গদ্য এখন অনেকটা হালকা চালে চলমান। প্রচলিত এই ধারার বাইরে এসে একটু গভীরে উঁকি দেওয়া, গহীন-রসে সিক্ত হওয়া- একটু ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করেছি এই বইটিতে। অনেক যত্ন নিয়ে লিখেছি বইটি। জীবনঘনিষ্ট এক গল্পের পথে পথে শব্দের দ্যোতনা, ভাষার ব্যঞ্জনা এবং ভাবের গভীরতা একসাথে ছড়িয়ে দেবার চেষ্টা করেছি। সফল হয়েছি, নাকি ব্যর্থ- সেটা পাঠক বলবেন। তবে আশা করি, রস-আস্বাদনে বোদ্ধাপাঠক বঞ্চিত হবেন না।
বইটির নামকরণে যে ‘সারঙ্গ’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, তা নিয়েছি মিথিলার উপভাষা ব্রজবুলি থেকে। কবি বিদ্যাপতি তাঁর কবিতায় এই একটি শব্দকে আটটি অর্থে প্রয়োগ করেছেন। সেগুলো হলো- ময়ূর, মেঘ, কোকিল, হরিণ, পদ্মফুল, ভ্রমর, কামদেব ও সাপ। রূপক অর্থে উক্ত শব্দগুলোকে ব্যবহার করেছি এই উপন্যাসে। বিদ্যাপতির কাছে আমি ঋণী।
অসংখ্য হিতাকাক্সক্ষীর কাছে ঋণী আমি। কেননা, তাঁদের উৎসাহেই আমার এই প্রয়াস। এইক্ষেত্রে অন্তত দুইজন ব্যক্তির নাম বলতেই হয়- ডাঃ শামীমা সোবহান সেতু ও শামীমা সুলতানা। তাঁদের প্রতি রইল আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।
‘সারঙ্গ পুরাণ’ কোনো পৌরাণিক আখ্যান নয়। নয় কোনো ধর্মীয় কিতাব। এটা আধুনিক দৃষ্টিতে লেখা চলমান সময়ের গল্প, এক ভিন্নধর্মী উপন্যাস। আমার দীর্ঘ পরিশ্রমের ফসল এটি। পাঠক তৃপ্ত হলেই আমি ধন্য।

মো. বাকীদুল ইসলাম।

সারঙ্গ পুরাণ

হান্ড্রেড ফেসেস অফ উইমেন

Highlights:
ভূমিকা – দ্বিতীয় মুদ্রণ
একটি বছর পার হতে না হতেই আমার মতো দল-মত-সংঘ-সংগঠনের বাইরে একা দাঁড়িয়ে ঘরের কোণে ধ্যানে বসা একজন লেখকের লেখার প্রথম মুদ্রণ শেষ হয়ে যাবে, দ্বিতীয় মুদ্রণে যেতে হবে প্রকাশককে, এই ঘটনাটা যেন আমার জন্য অভাবিত। তবু সুন্দর। উৎসাহ দেবার মত ঘটনা।
আত্মজৈবনিক লেখার জন্য নাকি যথেষ্ট বয়স লাগে। আর ঝুলিতে থাকা লাগে দেশ-পৃথিবীজুড়ে থাকা কিছু সফলতার গল্প! কিন্ত আমার তো তা নাই। আমার বয়স জীবনের হিসাবে যতই হোক আমার সঞ্চয়ে আছে কিছু ব্যর্থতা, আছে অপমান, আছে অন্যায়ের নিচে পদদলিত হবার গল্প। আমি জীবন জীবন প্রেমের তাপসী। সাধ্বী নারীর মতই বন্দনা করেছি প্রেমের দেবতাকে। মাত্রার বাইরে গিয়ে তার জন্য কিছু করার দায়িত্ব ও তাগিদ অনুভব করেছি বার বার। তাই এই দায়ের ভিতরে পড়েছে প্রেমিক, পড়েছে ভাই, পড়েছে বোন, পড়েছে অন্য কোনো নারী। কিন্তু আসলে এই সমাজে পরিবারে পৃথিবীতে যার যতটুকু কাজ তাকে ততটুকুই করতে দিতে হবে বা করিয়ে নিতে হবে। তাই করতে দেইনি বা করিয়ে নিতে পারিনি বলে তারই দায়ভার নিজেকেই বহন করতে হয়েছে। তাই সব পাপ ও অন্যায়ের ফলাফল হয়ে উঠেছে আমার জীবন। একটা সময় দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। পারগেশন বলে একটা বিষয় আছে, হয়তো এ লেখা তাই, অথবা নিজের সন্তানের কাছে একটা কৈফিয়ত। এই সামাজ ও রাষ্ট্রের কাছে একজন নারীর চলার পথে মাথা উঁচু করবার জন্য চরম মূল্য দেবার বয়ান। হারানোর ব্যথা। আর অন্যসব নারী ও পুরুষের সামনে রেখে যাওয়া এক দলিল। এত যে ব্যথার কথা তারই মাঝে অপরূপ সুন্দর বলতে ছিল আমার লালমাই পাহাড়ের কোলের কাছে পড়ে থাকা একটা শৈশব, ছিলেন একজন মহীয়সী মা। ছিলেন একজন সন্তানবৎসল বাবা। একই সাথে একজন নারী হিসাবে এই সমাজে বেড়ে উঠার গহীন গুঢ় বেদনা ও অপার আনন্দ। এই দুই সম্বল করে লেখা এই আত্মজৈবনিক জার্নাল ‘হান্ড্রেড ফেসেস অফ উইমেন’।
লিখতে বসেছিলাম যখন সংসারে দম আটকে মরতে বসেছিলাম দুই অবুঝ শিশুসন্তান নিয়ে। যখন লেখার বিরুদ্ধে প্রতি মুহূর্ত। চরম বিপরীত প্রতিবেশ। বেঁচে থাকা দুঃসহ। সময় দুরন্ত। তখন বেঁচে থাকা মানে লেখা। একমাত্র লেখা ছাড়া আর অন্য কোনো পথ নেই বাঁচবার। আর এই বই লিখতে লিখতেই বের হয়ে এলাম স্বামী সংসার ছেড়ে। বছর দুই অনলাইন পোর্টাল চিন্তাসূত্রে প্রকাশিত হল ‘নারী’ নামে। কলকাতা থেকে এক প্রকাশক এলেন এই ধারাবাহিকটি পড়তে পড়তে। বললেন, ‘নারী পড়তে পড়তে মনে হল বাংলাদেশ থেকে এই লেখকের একটি লেখা আমাকে প্রকাশ করতে হবে’। তখনও ভাবিনি কোনোদিন বই হবে এই অপাংক্তেয় লেখাটাই।
কলকাতা থেকে চিত্রকর মুক্তিরাম মাইতি বিনিময়হীন শর্ত দিয়ে প্রচ্ছদ এঁকে দিলেন সেও প্রায় বছর তিন আগে। কয়েকজন প্রকাশক প্রশ্ন করলেন কেন তিনি এই বই টাকা ছাড়া প্রকাশ করবেন? আমি সেদিন তার উত্তর দিতে পারি নি। আজ যখন পাঠক বন্ধু পরিচিত কিংবা অপরিচিত কেউ বইটি পড়ে ভেতর বাহির নিয়ে কথা বলেন তখন আমিও বিস্মিত হই।
পরাজয়ের গল্প এতটা ভালোবাসবে কেন মানুষ! হয়তো এমন কোনো সত্য এখানে আছে যা পাঠক পড়বার সাথে সাথেই উপলব্ধি করতে পারে। শব্দে শব্দে বাক্যে বাক্যে মিথ্যা, লুকানো, শাসকের ভয়ে থাকা কোনো নারীর আড়াল ভেঙে বের হয়ে আসার এই সত্য বলবার অসম সাহসই হয়তো গোপনে কেউ লালন করে। সামনে আসতে বা আনতে পারে না। তখন অন্য কোনো নারীর মধ্যে আবিস্কার করে নিজেরই কোনো গোপন সত্য। তাই হয়তো আজ পাঠকের কাছে এর এতটা আদর।
আমি জানি এই দলবাজ সাহিত্যের উঠানে আমার কোনো পালনকর্তা নাই। আর আমিই বা তা মানবো কেন? আমি তো নারী থেকে স্বাধীন মানুষ হয়েছি। তাই আমার যা অর্জন তা আমাকেই করতে হবে, একা। আর তাতেই আমার অহংকার। তাতেই আমার প্রতিষ্ঠা। এই আমার জগৎ মাঝে একমাত্র পাওয়া। তাই কোন প্রচার মাধ্যম আমার আমার লেখা নিয়ে নিশ্চুপ তা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই কোনো। কোনো বুদ্ধিজীবী-কামেল আমার লেখা নিয়ে কিছু বললেন কি না তাতে আমার কোনো আগ্রহ নাই। আমার ঈশ্বর পাঠক। আমি জানি পাঠক নাই তো ওইসব কামেল-বিদ্বান-সাহিত্যবোদ্ধারা কে কি বলল তাতে কিই বা এসে যায়।
লেখক থাকেন পাঠকের মনে। যদি সেই হাজার হাজার মনকে ছুঁতে পেরেছি আজ এবং পারি আগামীর কালগুলাতে এই হবে আমার জয়। পাঠকের এই ভালোবাসাকে পাথেও করেই লিখে যেতে চাই আমরণ। অন্তত আরও তিনটি খন্ডের দলিলে রেখে যেতে চাই আমার যাবতীয় কাজ যা এই সমাজের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে আজও।
বইটি আদরে যত্ন করে প্রকাশ করার দায়িত্ব নিয়ে অনুপ্রাণন প্রকাশনের স্বত্ত্বাধিকারী আবু এম ইউসুফ ভাই কৃতজ্ঞতায় বাঁধলেন। চিত্রকর মুক্তিরাম মাইতির কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নাই। ‘চিন্তাসূত্র’ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল হকের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই যিনি প্রথমবারের মতো ধারাবাহিক ভাবে লেখাটি প্রকাশ করেছিলেন বছর দুয়েক ধরে। অস্ট্রেলিয়ার ‘প্রশান্তিকা’ বইঘরের স্বত্ত্বাধিকারী আতিকুর রহমান ভাইকেও কৃতজ্ঞতা জানাই প্রথমবারের মতো এই বইটিকে বাংলাদেশের বাইরের পাঠকের কাছে নিয়ে যাবার জন্য।
আর, দুই বাংলা জুড়ে আমার যত পাঠক। সারা পৃথিবী জুড়ে যারা বইটি পড়েছেন ও পড়ছেন তাদের প্রতি রইল ভালোবাসা।
শাপলা সপর্যিতা
১১ মার্চ, ২০২২
ধানমন্ডি/ঢাকা

Hundred Faces Of Women

পূর্বজদের গুহায় বুদ্ধের দর্শন

Highlights:

লেখক পরিচিতিঃ

নিজেকে ঘটা করে পরিচয় করিয়ে কি লাভ । আমার এই উপন্যাস পছন্দ হলে এতেই আমার স্বার্থকতা। সবাই ভালবাসুক এই গল্পটা।সবাই ধারণ করুক এই বইটা।

এই পর্যন্ত বইয়ের সংখ্যা ৯টি

১) আমার মা(ভোরের শিশির প্রকাশন

২) বার্লিনে বন্ধুত্ব(ভোরের শিশির প্রকাশন)

৩) ভুতের স্বর্নতাবিজ( বেহুলা বাংলা প্রকাশন)

৪) অল্প কথার গল্প (দ্যুপ্রকাশন)

৫) লাভার্স পয়েন্ট (বেহুলা বাংলা)

৬)তিন প্রজন্মের কাব্য (ছায়ানীড়)

৭) দার্জিলিং কনফেশন (ছোট গল্প) অনুপ্রাণন

৮)  উইনিং সেলস এন্ড মার্কেটিং (বেহুলা বাংলা)

৯)  পূর্বজদের গুহায় বুদ্ধের দর্শন।(অনুপ্রাণন)

পূর্বজদের গুহায় বুদ্ধের দর্শন

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Filters
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping