সালেহা চৌধুরী

সালেহা চৌধুরী – লিখতে লিখতে গাঢ় আনন্দে ভরে থাকে মন। ঠিক তাই সালেহা চৌধুরী লিখতে ভালোবাসেন। তাইতো লেখার ফসল অনেকই বলতে হবে। গ্রন্থ সংখ্যা সত্তুর বা পঁচাত্তর আর মনে ও ভাবনায় আরো অসংখ্য বইএর পরিকল্পনা। ছোট গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, শিশুতোষ, কবিতা, অনুবাদ, কলাম সবই লেখেন। ঘরসংসারের টুকিটাকি নামের বইও আছে। যতদিন হাতে বাত না ধরে, যতদিন মাথা কথা শোনে, যতদিন ভাবনা-বুনন সম্ভব লিখবো। পুরস্কার পেয়েছেন কয়েকটি। তবে তিনি বলেন পাঠকের ভালোলাগাও ভালোবাসা সবচেয়ে বড় পুরস্কার।
লন্ডন আর ঢাকায় বাস করেন যখন যেমন। রিটায়ারের পরে সেটা সম্ভব। লন্ডনে স্কুলে পড়াতেন। দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখন পড়েন আর লেখেন। আর ঘরসংসারের কাজ করেন। প্রিয় কাজ গান শোনা, বই পড়া আর একটু আধটু ভ্রমন। জন্ম কখন? সে তো অনেকদিন আগের কথা। লেখায় কোন বয়স ধরা পড়ে? তাহলে সেটাই তাঁর বয়স।
এক ছেলে, এক মেয়ে দুইজন সুদর্শন নাতি। স্বামী মারা গেছেন তেরো বছর হলো। জীবনেও পুনশ্চ থাকে। তাই তো করছেন তিনি।
একদিন কোন এক প্রেমের কবিতা লিখতে লিখতে শেষলাইনে মারা যেতে চাই। এমন কোন ভাবনাই বোধকরি তাঁকে জীবন ও প্রেম নিয়ে লেখান কখনো কখনো। তবে তাঁর লেখার বড় বিষয় মানুষ ও প্রকৃতি।

সালেহা চৌধুরী

Showing the single result

Show:
Filter

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র

Highlights:

 

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র-

দীঘদিন জীবনযাপন পশ্চিমে। কত সব লেখা, বই, পড়া, কতসব সিনেমা, থিয়েটার নাটক দেখা, কতসব টেলিভিশনের রাতজাগা প্রোগ্রামে নিদ্রাহীন। এইসব দেখতে দেখতে পড়তে পড়তে কতসব লেখালিখির মানুষের কথা জানা। জেনে চুপ করে বসে থাকবেন তাই কি হয়। সেসব নিয়ে লেখালেখি। সিলভিয়া প্লাথ, ডিলোন টমাস, ডিকেন্স, মার্ক ডি সাদ, জেফানাইয়া, ভ্যান গফ, গঁগা আরো কত কে। মনে কত প্রশ্ন।  – কেন কান কাটলেন ভ্যান গফ, কেন তাহিতিতে পালানের গাঁগা, কেন ডিকেন্সকে দেখা দিলেন না প্রথম প্রেম বৃদ্ধা মারিয়া বিডনেল, কেন জন ফাাওলস নোবেল পেলেন না, কেন বিয়ট্রিক্স পটার সারাজীবন নরম্যান ওয়েনের আংটি পরে রইলেন, স্বামী তাঁকে সে আংটি খুলতে দিলেন না? কেন কেটলিন ম্যাকনামারা সুখ খুঁজে পেলেন একজন সাধারণ মানুষে ডিলোন টমাসে নয়। ভিভিয়েন হে উড কেন কাটালেন জীবনের অনেকগুলে বছর পাগলা গারদে একা? এমনি সব অসংখ্য প্রশ্ন আর উত্তর খোঁজা। যে দেশে জলভরা মেঘ আর হঠাৎ নামা ঝুপ ঝুপ বৃষ্টি। সেগুলো ছাপা হলো নানা জায়গায়। দেশের ও বিদেশের পত্রপত্রিকায়। সেগুলো কুড়িয়ে দেখলেন পরিমান একমুঠো। সেগুলো মালার মত গেঁথে রচনা করলেন একটি বই। সুহ্রদ উদয় শংকর দূর্জয় সেগুলো পাঠিয়ে দিল ঢাকার অনুপ্রাণন প্রকাশনীতে। যেখান থেকে ওর দুটো বই প্রকাশিত হয়েছে। আমার সেইসব লেখা এবার দুই মলাটে বন্দী হবে। একটি বই হবে। ভাবতেও আনন্দ।
চলুন পাঠক লন্ডনের বৃষ্টিভেজা ঘাসোর মাঠে একবার। দেখা যাক কি আছে সেখানে। এলিয়টের ভাষায় বলি- লেটস গো দেয়ার দেন ইউ এ্যান্ড আই।

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping