নুরুন্নাহার মুন্নি

নুরুন্নাহার মুন্নি
জন্ম: ৫ জানুয়ারী ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দ।
জন্মস্থান: চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার রাজুরকান্দি গ্রামে।
গ্রামে জন্ম হলেও বেড়ে ওঠা চাঁদপুর শহরে।
পিতা: মুক্তিযোদ্ধা মো. জাহাঙ্গীর আলম ভূঁইয়া
মাতা: শেফালি খানম
শিক্ষা: প্রাণিবিদ্যায় স্নাতকোত্তর।
শিক্ষা অর্জন: ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বেগম বদরুন্নেছা সরকারি কলেজে ও চাঁদপুর সরকারি কলেজে।
কর্মজীবন: শিক্ষকতা দিয়েই তার প্রথম কর্মজীবন শুরু হলেও দুই সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সময় দিতে চাকরি ছেড়ে দিয়ে এখন পরিপূর্ণ গৃহিণী।
লেখালেখি: কৈশোর জীবন থেকেই লেখালেখি শুরু। কবিতা, গল্প ,ফিচার,প্রবন্ধ, সাহিত্যেও প্রায় সব শাখায় বিচরণ করছেন।
১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে তার লেখা একটি ফিচার প্রথমবার জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সেই থেকে দেশের বিভিন্ন দৈনিক সাপ্তাহিক, মাসিক ও অনলাইন পোর্টালে লিখে যাচ্ছেন।
তিনি অসংখ্য সাহিত্য এবং সামাজিক সংগঠনের সাথে একনিষ্ঠভাবে জড়িত। বর্তমানে তিনি স্বনামধন্য সংগঠন ‘চর্যাপদ সাহিত্য একাডেমি’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
লেখালেখির স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন সমতটের কাগজ সম্মাননা ২০২১, সাহিত্যকণ্ঠ পুরস্কার, চাঁদপুর দর্পণ সেরা লেখক পুরস্কারসহ বেশ কিছু পুরস্কার।

ইমেইল: naharmunni1410@gmail.com

নুরুন্নাহার মুন্নি

Showing all 2 results

Show:
Filter

কেউ থাকে অন্ধকারে – নুরুন্নাহার মুন্নি

Highlights:

‘আপাদমস্তক তোমাকে অনুধাবন করি/নবান্নের ধানের গোলা থেকে বেরিয়ে আসা/ভাপের মতন সে অনুভব/এ আমার অনুভ‚তিকাল’, এই অনুধাবনই নূরুন্নাহার মুন্নির বড় শক্তি। মুন্নি তার কবিতায় সবশুদ্ধ একটি ছবি আঁকতে আগ্রহী, যা কখনো কখনো আসল নাও হতে পারে। কিন্তু দৃশ্যমান সেই ছবিÑ তা যেই তার কবিতা পড়ুক, অনুভব করবেন। তার কবিতায় আরও নজরে আসে শব্দের ব্যবহার। কি নিখুঁতভাবে দেশি-বিদেশি, পরিচিত-অপরিচিত, ব্যবহৃত-অব্যবহৃত শব্দকে সেঁটে দেওয়া যায়, কেমন আশ্চর্যভাবে গেঁথে দেওয়া যায়-তা তিনি দেখান প্রায় প্রতিটি রচনায়।
সমসাময়িকদের সঙ্গে তার তফাৎ বোঝার জন্য অন্য আরেকটি দিকে আলো ফেলা যায়, মুন্নি খুব সাধারণ ঘটনাকেও কবিতার বিষয় করে তোলেন। তার কবিতায় আবেগ আছে, কল্পনা আছে, আছে আলোছায়ার খেলা। কিন্তু প্রকৃত ভাবটিকে প্রকাশের ক্ষেত্রে তা লক্ষ্যচুত হয় না। পাঠককে অল্পবিস্তর সূত্র ধরিয়ে দিয়ে মুন্নি বোকা বানাতে চান না বলেই তার লেখার ভেতরে বেঁচে থাকার তুমুল উত্তেজনা অনুভূত হয়। তার কবিতা ছিন্নভিন্ন, বিপর্যস্ততার ভেতর থেকে প্রাণের সন্ধান করে, সুন্দরের সন্ধান করে, দরদভর্তি কণ্ঠে মানুষের আর্তিকে তুলে ধরে। ‘কেউ থাকে অন্ধকারে’ দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থের ভেতর দিয়ে নির্মম, নিষ্ঠুর সময়ের দিকে নুরুন্নাহার মুন্নির যে যাত্রা, তা কেবল অন্তর্র্দৃষ্টিসম্পন্নের পক্ষেই সম্ভব।

মামুন রশীদ
কবি, সাংবাদিক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

Kew Thake Andhokare - Nurunnahar Munni

আধখোলা জানালার আলাপ – নুরুন্নাহার মুন্নি

Highlights:

আজকাল কবিতা চর্চার অনেক মাধ্যম আছে। ফেসবুক, ব্লগ, অনলাইন পত্রিকা থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগের সব মাধ্যমেই কবিতা চর্চা হয়। কিন্তু নীরবে কাব্যচর্চায় তেমন কেউ নিমগ্ন হয় না। কবি নুরুন্নাহার মুন্নির এই বইয়ের কবিতাগুলো পড়ে মনে হয়েছে, তিনি নীরবে-নিভৃতে কবিতাচর্চা করেন এবং তা করে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন ধরে। আর দশজন তরুণ কবির মতো বই প্রকাশের জন্য তেমন কোনও তাড়াহুড়ো না করে কবিতা লিখে চলেছেন দশকের পর দশক। তাই তো কবি খ্যাতি পাওয়ার লোভ সংবরণ করে এতদিন পর এসে প্রথম কাব্য প্রকাশে আগ্রহী হয়েছেন। দীর্ঘদিন সাধনা ও চর্চার পর তার কবিতার ভাষা যে পরিণত হয়েছে তার আভাস পাওয়া যায়। তার কবিতায় মস্তিষ্কের সঙ্গে অন্তর্জগৎ, হৃদয়-আত্মা, মনের ব্যাকুলতা, বুদ্ধি, আকাঙ্ক্ষা, আসক্তি, মানবতাবোধ, স্মৃতিগত-সংস্কার, শ্বাশত আবেগের অনন্য উপলব্ধি ও সমাজজীবনের বহুরূপী চিত্রকল্প অনুভূত হয়। তিনি শব্দচয়ন, উপমা প্রয়োগ ও চিত্রকল্পের ব্যবহারে বেশ সচেতন আর তাতেই তার কবিতায় ভিন্নস্বর ও সতন্ত্র কাব্যভাষ্য পরিলক্ষিত হয়। প্রথম বই হলেও কবিতাগুলোতে আছে পরিণত কবিদের কবিতার মতো গভীরতা।

আধখোলা জানালার আলাপ - Adhkhola Janalar Alap

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping