মিজান আকন্দ

মিজান আকন্দ জন্ম ১লা অক্টোবর ১৯৭৯ সালে মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া থানার মনাইর কান্দি গ্রামে। এসএসসি – বাউশিয়া এম এ আজহার উচ্চ বিদ্যালয়, গজারিয়া,মুন্সীগঞ্জ। এইচএসসি – নটরডেম কলেজ, ঢাকা। অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। পেশাগত জীবনে দি সিটি ব্যাংকে কর্মরত। ভবিষ্যতে নিজেকে একজন লেখক হিসেবেই দেখতে চান।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহঃ ইংল্যান্ডে উড়ে বাংলাদেশের পতাকা ( ক্রীড়া বিষয়ক ছড়াগ্রন্থ), মিশে আছ প্রতিটি রক্তকণিকায় ( কবিতার বই), কবিতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিরবিদায় স্টোর ( কবিতার বই), পাগলের জবানবন্দি তার চতুর্থ বই হলেও উপন্যাস হিসাবে প্রথম।
বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হয়। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় বিচরণ করতে পছন্দ করেন। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, এবং শিশুসাহিত্য রচনাতেও কাজ করে চলেছেন।

মিজান আকন্দ

Showing the single result

Show:
Filter

পাগলের জবানবন্দি – মিজান আকন্দ

Highlights:

পূর্বপুরুষ কেউ একজন পাগল ছিল। নিলয় সবসময়  সেই পাগলামিটা তার নিজের মধ্যে অনুভব করে। মাঝেমধ্যে অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে, অদ্ভুত অদ্ভুত চিন্তা মাথায় চেপে বসে; অদ্ভুত কিছু কান্ড করেও বসে। একদিন রাতের বেলা কবরস্থানে গিয়ে একা বসে থাকে! কোরবানির ঈদে চারিদিকে যখন খুশির জোয়ার, তার কাছে সেই ঈদ হয়ে ওঠে বিষাদময়! শতবছর আগে মরে যাওয়া তার বড় দাদার ( দাদার দাদা) সাথে দেখা হয়! স্ত্রী তার সকল পাগলামি মেনে নিলেও সহকর্মীর সাথে সখ্যতা কোনভাবেই মেনে নিতে পারে না। অভিমানে স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যায়, সহকর্মীর সাথে প্রেমের ভাঙন ধরে। অফিসের অনিয়ম আর অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে চাকরিচ্যুত হতে হয়। তার নিজেকে একজন ব্যর্থ মানুষ মনে হয়! এই অবস্থায় তার কাছে এই শহর, শহরের মানুষ, অলি গলি রাজপথ সবকিছু খুব নোংরা মনে হয়। এই নষ্ট নরক ছেড়ে সে চলে যায় তার ছেলেবেলার সেই গ্রামে। কিন্তু ছেলেবেলার সেই গ্রামটি আগের মতো  আর খুঁজে পায় না। পরিবর্তিত গ্রামটিকেও একসময় তার কাছে নষ্ট মনে হয়। গ্রাম ছেড়ে সে অজানার পথে বেরিয়ে পড়ে। এক বাউলের সাথে দেখা হলে সে বাউল হতে চায়। কিছুদিন পর বাউল জীবন ছেড়ে সে পথে পথে ঘুরতে থাকে। এক মুক্তিযোদ্ধার বৃদ্ধ বয়সের করুণ অবস্থা দেখে তার কষ্ট হয়। এক বিকেলে  নীড়ে ফেরা পাখি দেখে সে তার পৈত্রিক ভিটায় গ্রামে ফিরে আসে। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে শুরু করে। এ-সময়ও তার দাদার দাদা তাকে দেখা দেন। বড় দাদার সাথে কথা বলার জন্য সে ব্যাকুল হয়ে যায়। স্বাভাবিক জীবন যাপন সে কিভাবে করবে? পুর্বপুরুষের সেই পাগলামি যে তার অস্তিত্বে মিশে আছে!

পাগলের জবানবন্দি - Pagoler Jobanbondi

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping