দীলতাজ রহমানের জন্ম ১৯৬১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার চন্দ্রদিঘলিয়া গ্রামে। তাঁর মায়ের নাম রাহিলা বেগম এবং বাবা সূফী ভূঁইয়া মোহাম্মদ জহুরুল হক। এই কথাসাহিত্যিকের বাবা পরবর্তী সময়ে গোপালগঞ্জের উপকণ্ঠ ঘোষেরচর, উত্তরপাড়ায় নতুন নিবাস গড়েন। বর্তমানে সেখানেই তাঁর পৈত্রিক ঠিকানা।
দীলতাজ রহমানের বড়ছেলে আশিক রহমান অস্ট্রেলিয়ান তথ্য-প্রযুক্তি কোম্পানি ‘ওয়েভ এলাইভ’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর। বড়মেয়ে ড. ফারহানা রহমান কুইন্সল্যান্ড সরকারের তথ্যবিষয়ক কর্মকর্তা। আরেক মেয়ে ফারজানা রহমান বাংলাদেশ সরকারের বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ‘আইডিসিওএল’-এর এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট। ফারজানা নবায়নযোগ্য অর্থায়ন নিয়ে কাজ করছেন। দীলতাজ রহমানের ছোটপুত্র আরিফ রহমান বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী তথ্য-প্রযুক্তি কোম্পানি ‘বিট মাস্কট’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর। নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত দুই পুত্র ও দুই কন্যার জননী দীলতাজ রহমানের স্বামী এ. কে. ফজলুর রহমান ছিলেন একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার।
ভাব ও প্রজ্ঞার দীপ্র বৈশিষ্ট্যে বিশিষ্ট, স্বকীয়তায় উজ্জ্বল এই কথাসাহিত্যিক কাদা ছেনার মতো জীবন মথিত করে তুলে আনতে পারেন জীবনের অন্ধি-সন্ধি ঘাটা সারবত্তা। যে কারণে বাংলা সাহিত্যে যুক্ত হতে পেরেছে তাঁর অসামান্য প্রসাদযুক্ত বেশ কিছু ছোটগল্প।
লেখকের শ্বশুরালয় ফেনী জেলার সোনাগাজী থানাধীন লক্ষ্মীপুর গ্রামে। শ্বশুর ডা. তফাজ্জল আহম্মদ। অকাল প্রয়াত শাশুড়ি ছিলেন তৎকালীন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ, ‘ওসমানিয়া প্রকাশনী’ ও ‘ওসমানিয়া বুক ডিপো’র স্বত্বাধিকারী মৌলবি আবুল বাসার মোহাম্মদ ওসমান গণির দ্বিতীয় সন্তান।
পেশাগত জীবনে দীলতাজ রহমান ‘বিট মাস্কট’ প্রাইভেট লিমিটেড (সফটওয়্যার ফার্ম)-এর চেয়ারম্যান।
অন্তমিলের কবিতাটি ভালো লাগলো।...
রেজিস্ট্রার করে আপনার লেখা পোস্ট করুন।...
লেখক...