প্রণব মজুমদার
লিখতে ভালোবাসেন মৌলিক গদ্য। অর্থনীতি বিষয়ে মূলধারার সাংবাদিকতায় সংশ্লিষ্ট। বই, খাতা, পেন্সিল নিয়ে খালি পায়ে শিক্ষালয়ে যেতেন যখন, সেই সময় থেকে লেখা আরম্ভ! দেয়ালিকায় লিখে সাহিত্যাকাশে প্রবেশ। পরে কবিতা, গল্প, নাটক এবং প্রবন্ধ লেখায়ও উদ্বুদ্ধ হন। দেশের প্রথম শ্রেণীর দৈনিক, সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয় সাহিত্যের এসব উপাদান। মৌলিক লেখালেখি ছাড়াও মাতৃভাষা ও ইংরেজিতে দেশি বিদেশী পত্র-পত্রিকা, জার্নালে নিয়মিত কলাম ও নিবন্ধ লিখছেন। টিভি অনুষ্ঠানের নিয়মিত আলোচক।
ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর। উচ্চতর শিক্ষার খণ্ডকালীন শিক্ষক। শিল্পবোধ ও শিল্পকলা এবং নৃত্যকলায় উচ্চতর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করেছেন তিনি। ছেলেবেলা থেকেই প্রগতি ভাবধারার দৃষ্টিভঙ্গি তাঁর। পাক্ষিক অর্থকাগজ এর সস্পাদক। যুক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি, স্বজন, বাংলাদেশ শিশু সাহিত্যিক ফোরাম এবং জিগীষাসহ বহু সংগঠনের সঙ্গে।
প্রণব মজুমদারের জীবনের গল্প যাপিত জীবনের স্মৃতিকথা। সুসময় এবং সংকটে জীবন সংসারে দেখা বাস্তব চিত্রের শব্দকথাগুলো তাঁর মতো অনেকের। যা অপ্রকাশ থাকে!
১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে ছড়া দিয়ে পত্রিকায় লেখা প্রকাশ শুরু। বইয়ের সংখ্যা মাত্র ৩টিÑ গল্পগ্রন্থ হুলস্থূ’ল (নন্দিতা প্রকাশ) এবং ছড়াকাব্য টাপুর টুপুর বৃষ্টি পড়ে (কারুবাক)। কবিতার বই সুখ দুঃখের পদাবলি (পুথিনিলয়)।
লেখকের জন্ম চাঁদপুর শহরে। বাবা প্রখ্যাত চিকিৎসক এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দেলনের সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ড. কালী কৃষ্ণ মজুমদার, রত্নগর্ভা মা নিলীমা মজুমদার। উচ্চ শিক্ষিত ১০ ভাইবোনের মধ্যে তিনি সপ্তম। স্ত্রী মারিয়া সাহা, সন্তান প্রমিতি ও প্রত্যয়কে নিয়ে তাঁর সংসার ভুবন।
অন্তমিলের কবিতাটি ভালো লাগলো।...
রেজিস্ট্রার করে আপনার লেখা পোস্ট করুন।...
লেখক...