Additional information
Weight | 0.170 kg |
---|---|
Published Year |
$ 0.99 $ 1.65
এক ফোঁটা নিশ্চুপ জলবিন্দু থেকে ওর পায়ের দূরত্ব ছিল অল্প একটু। ঐ অল্প একটু দূরত্ব যাতে ও একা একা অতিক্রম করে চলে না যায়, এজন্যে আমার ভীষণ উন্মত্ততা ছিল!
সেই উন্মত্ততা পাথরে পাথরে, সেই উন্মত্ততা স্মৃতিমিনারের শীর্ষতায়, সেই উন্মত্ততার তির্যক ছোঁয়া কিছুটা পেল এই কাচের পুতুল। কে এই কাচের পুতুল? এই প্রশ্নটা তুললেই…
অচেনা বাতাস বরাবরই শুনিয়ে যায়
‘মাঝেমাঝে তব দেখা পাই
চিরদিন কেন পাই না…!’
এভাবেই শুনে যেতে থাকবো?
ঠিক এভাবেই?
Weight | 0.170 kg |
---|---|
Published Year |
মুর্শিদা জামান। জন্ম: ১৯৮৩ সনে বর্তমান বরিশাল বিভাগের ঝালকাঠি জেলায়। শৈশব ও বেড়ে ওঠা দক্ষিণের খুলনা শহরে। বাংলায় অনার্স সহ এমএ করেন ইডেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখির সূত্রপাত। কবিতা লেখার পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট কাগজ ও সাহিত্য বিষয়ক মাসিক পত্রিকাতে ছোটগল্প প্রকাশিত হয়েছে। প্রকৃতি ও পশু-পাখির প্রতি অগাধ ভালোবাসা ও সখ্যতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি লেখালেখি নিয়েই ব্যস্ত।
অদৃশ্য ছায়ার প্রজাপতি
কাজী রহমান। পরবাসী লেখক নিজের পছন্দ মতো বাঁচতে দু-যুগ আগে মার্কিন মুলুকে চলে আসেন স্ত্রী ও প্রথম শিশুকন্যা সাথে নিয়ে। বড় হয়েছেন পুরনো ঢাকার গেন্ডারিয়া’য়। জ্ঞান হবার পরপরই নিজেকে আবিষ্কার করেছেন ঘরের পাশের গ্রন্থাগারে, বিভিন্ন শিশু সংগঠন আর সমাজসেবামূলক সংগঠনের আলোছায়ায়। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার দুরন্ত কিশোর স্বাধীনতার যুদ্ধ দেখেছেন কাছ থেকে আর আতঙ্কের দিন গুনেছেন সারাক্ষণ মুক্তিযোদ্ধা দু’ভাইয়ের ঘরে ফেরার অপেক্ষায়। গ্রাজুয়েশন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কর্মজীবন কেটেছে বিদেশী এয়ার লাইন্সের কর্মকর্তা হিসেবে।
তারাধুলো জল ও নস্টালজিয়া
সিদ্দিক প্রামানিক। জন্ম: ২১শে আগস্ট ১৯৭৯, কুস্টিয়ার কুমারখালী থানার চরভবানীপুরগ্রামে। বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন এবং বাম প্রগতিশীল সংগঠনের সক্রিয় সংগঠক ও সংস্কৃতকর্মী। প্রথম বই ‘হাঙরের সমুদ্রে মননশীল মাছ’।
উন্মাদের কনসার্ট
মেঘ অদিতি। কবি ও গল্পকার হিসেবে ‘দু’বাংলাতে পরিচিত। জন্ম: ৪মে, জামালপুর। বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কর্মরত। প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘জলডুমুরের ঘুম (কাব্য)’ ‘অস্পষ্ট আলোর ঘোড়া (গল্প)’ ‘অদৃশ্যতা হে অনিশ্চিতি (কাব্য)’ এবং ‘সময় শূন্যতার বায়োস্কোপ (মুক্তগদ্য)।
প্রবেশিধকার সংরক্ষিত
ডালিয়া চৌধুরী। তোলারাম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স মাস্টার্স শেষ করেছেন। কবিতার প্রতি ভালোবাসা থেকে কবিতা লেখার সূত্রপাত। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ, ‘অনুভবে সুখ’ ‘মেঘময় নিকুঞ্জে রধুন‘ ও ‘জলজ কামনা’।
নীল গোধূলি
লেখক পরিচিতি :
শারমিন রাহমান। জন্ম: ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩। দ্ইু সন্তানের জননী। বাংলাদেশের স্বনামধন্য স্কুলগুলোতে দীর্ঘ ১৫ বছর শিক্ষকতা শেষ করে বর্তমানে চট্টগ্রাম আর্ট সেন্টার ‘ধ্যান’ এর পরিচালক। বিশেষ আগ্রহ আছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে। এটি কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
অপ্রাকৃত কবচ
লেখক পরিচিতি :
হামীম ফারুক। পুরো নাম: গোলাম ফারুক হামীম। জন্ম: ২৪শে অক্টোবর, ১৯৬৩, ঢাকা। প্রথম তারুণ্যে কাজ করেছেন ইংরেজি পত্রিকা নিউ নেশন-এ। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করে এখন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। মূলস্রোতের সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে একটানা লিখেছেন ১৯৮৭ পর্যন্ত। মাঝখানে বিরতি দিয়ে পুনরায় আগমন প্রথম কবিতার বই ‘রোদ ও ক্রোধ, মাঝখানে সাঁকো’ দিয়ে। একটি ই-বুক আছে, ‘নক্ষত্রের চিরকূট’। এটি লেখকের তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ।
প্রকৃতি পুরাণ
আলী রেজা। জন্ম: ১৯৫৭। মুক্তিযুদ্ধে আলোড়িত কবি, সত্তর দশকে মূলত ছোটকাগজে লেখালেখি শুরু করেন। সদ্য অবসরে যাওয়া একটি রাষ্ট্রায়াত্ত প্রতিষ্ঠানের বিপণন ব্যবস্থাপক। এটি কবির প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ।
আলী রেজা
সাঈদা মিমি। জন্ম: ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮। বরিশালে। শৈশবের পুরোটাই এবং অর্ধেক কৈশোর কেটেছে পদ্মাপাড়ে, মানিকগঞ্জের ঘোনাপাড়া গ্রামে। লেখালেখির শুরু ছাত্রজীবনে। প্রথম প্রকাশিত হয় ইত্তেফাকে। ফ্রীল্যান্স সাংবাদিকতা, স্কুল মাস্টারিং, বায়িং হাউজের এডমিন, হাউজিং কোম্পানির এক্সিকিউটিভ ইত্যাদি বিচিত্র কর্মজীবন মেষে অতঃপর গৃহিণী। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ‘সব নিয়ে গেছে এক সময়ের লুটেরা বাতাস’ ‘ফারাও কুমারী’ ও ই-বুক ‘কীর্তনখোলা’।
একজন মৃতের ডাইরি
তুহিন দাস, কবি ও লিটলম্যাগ কর্মী। জন্ম: ১১ জানুয়ারি ১৯৮৫, জল ও কবিতার শহর বরিশালে। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। প্রথম কবিতার শিরোনাম ‘সমাধিপৃষ্ঠা’। ২০০০ সালে ‘আরণ্যক’ সাহিত্যপত্র সম্পাদনা শুরু করেন। সম্পাদনার জন্যে ২০১১ সালে ‘চিহ্ন সন্মাননা’ পেয়েছেন। বর্তমানে ‘আরক’ পত্রিকা ও প্রকাশনায় কর্মরত আছেন। তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ছয়, ‘বনসাই প্রকল্পের মানুষ’ ‘অসুখময় দিনরাত্রি’ ‘বিষাদনীলঘোড়া’ ‘কাজল বিক্রেতার স্বপ্ন’ ‘বাগান সিরিজ’ ও ‘দূরের পাড়া কাছের বাড়ি’।
কাঠের মুখ
লেখক পরিচিতি :
হান্নান হামিদ, লেখক নাম কালের লিখন। জন্ম: আগস্ট, ১৯৮৪। জামালপুর। ‘বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস’ লেখকের প্রথম বই।
বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস
দেবাশীষ ধর। জন্ম: ৫ই জানুয়ারি, ১৯৮৯। চট্টগ্রাম। কবিতার ছোটকাগজ ‘বাঙাল’ এর সম্পাদক। কবির এটি প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
ফসিলের কারুকাজ
যদি কখনো আসে, যত্নে ধরে লালন করি তারে। শুধু হৃদয়ে নয়, সর্বদেহে।
তোমরা তাকে যে রূপে দেখতে পাও, হয়তো তার নাম ই কবিতা।
যেমনঃ
আমার তেইশ ফুরায় না ||
আমি আজও তেইশে ই
যে তেইশে কাব্যের বুকের পাজর হয়েছি
পদ্মার তলে শ্যাওলা— মাটির প্রেম দেখেছি।
তেইশের তাপে মন উথলে ওঠে এই সকালেও
তেইশে বাকদত্তা চুল খোলা
তেইশে বসন্ত ভাব জাগা
তেইশে ই কেবল ভুল করে ভুলের প্রেমে পড়া!
তেইশের ঘোরে উড়ছি আজো আরো তেইশ ধরে
তেইশের ঘরে জমা করেছি গোপন আত্মা আহারে!
আমার তেইশ দুলছে আজও
পদ্মার জলে— ধরলার চড়ে
চন্দ্র সভার—আলো আকাশে
মাঝিহীন নৌকার খোলা পাটাতনে
তোমার লুকোচুরি ছোঁয়া-ছুঁয়ি পরানে।
প্রণয় মল্লার- Pranoy Mollar
কালান্ধ নূপুরের ধ্বনি
ভূমিকা
অনেকগুলি গল্প কবিতা ও দু’একটি উপন্যাস লিখে ফেলার পর হঠাৎ মনে হলোÑ ছোটদের জন্য তো কিছু লেখা হয়নি! তখন মনে পড়লো আমার ছোটবেলায় গ্রামীণ আবহে শোনা গল্পগুলির কথা। যার ফলশ্রুতিতে এ বইটির সৃষ্টি। ‘সোনার নাও পবনের বৈঠা’ বইখানি যদি ছোটদের একটু আনন্দ দিতে পারে তবে নিজেও আনন্দিত হবো। এ গ্রন্থ সৃষ্টি হওয়ার মূলে যে গল্পগুলি তার জন্য যাঁদের কাছে আমি ঋণী তাঁদের নাম করতে গেলে প্রথমেই আমার মেজো’পা (মিলা’পা), কাজিন সেতন আপা ও বিন্দুবাসিনী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষক বীথি আপার নাম করতে হয়। তাদের কাছে শোনা গল্পগুলি আমার মনন গঠনে সাহায্য করেছে।
এ বইয়ের পা-ুলিপি তৈরীতে যিনি সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন তিনি আমার প্রেরণাগুরু প্রয়াত সাংবাদিক জনাব ফরহাদ খাঁ। তাঁর ইচ্ছা ছিল পা-ুলিপিখানির সর্বশেষ ত্রুটি-বিচ্যুতি সংশোধন, পরিমার্জন ও সম্পাদনা করবেন। কিন্তু ঘাতকের নিষ্ঠুরতায় তাঁকে অসময়ে চলে যেতে হলো বলে সে আশা পূর্ণ হলো না। তাই শেষ কাজটুকু আমার ছোট ছেলে অর্ণব হাসনাতকে দিয়ে করাতে হলো। আমার এ বইটি সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমার বড় ছেলে সুবর্ণ আহসান আমাকে সর্বপ্রকারে উদ্দীপনা জুগিয়েছে এবং সাহায্য সহযোগিতা করেছে। সাংবাদিক ফরহাদ খাঁর পর যে দুই ব্যক্তিত্বের নাম উল্লেখ করতে হয় তার একজন হলেন চাকরিক্ষেত্রে আমার একসময়ের বস জনাব শামসূয জাহান নূর ও অন্যজন সাংবাদিক ভাই ও বন্ধু কাজী সালাহ উদ্দীন আহমেদ। এ ছাড়া আমার লেখকবন্ধু মহিউদ্দীন আকবর এ বইয়ের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ছেপে ও বিভিন্নভাবে আমাকে উৎসাহ উদ্দীপনা জুগিয়েছেন।
উপরোল্লিখিত ব্যক্তিবর্গের প্রতি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। গল্পগ্রন্থটির ভুলত্রুটি ও ভালমন্দ পাঠক সুধীজন ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে মন্তব্য জানালে বাধিত হবো।
লেখক।
সোনার নাও পবনের বৈঠা
ভূমিকা-
কবিতার ভিতর দিয়ে বহুবিধ বহুকালের অমীমাংসিত জটিল সমীকরণের সমাধান খুঁজে চলা কবির নাম সালাহউদ্দিন সালমান, কবি যেন কলমের ডানায় আর খাতার বাতিঘরে লুকিয়ে রাখে বেঁচে থাকার মৌলতম রসদ, তার কবিতায় পাঠক খুঁজে পায় অনন্য স্থির নির্ভেজাল ধনাত্মক-ঋণাত্মক ডান বাম, ভালো মন্দ সুখ দুঃখ, অনুভূতি চিন্তা ভাবনা বোধের শৈল্পিক নিরপেক্ষতা। মানুষের সাধ্যাতীতের বিপরীতে কবি তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলে নরম জীবনের কারুকাজ, কবি তার কবিতায় দ্রোহের রক্ত নিয়ে আলো খুঁজে অসম্ভব অনিশ্চয়তার নিঃসীম অন্ধকারে, তার একেকটি কবিতা মূর্তিমান জীবনের একেকটি দীর্ঘশ্বাস, সমাজ সংস্করণে এই জীবনমুখী কবির কবিতা যেন প্রয়োজনীয় বিদ্রোহের প্রতীক। কবির প্রেমময় কবিতাগুলো যেনও প্রেমিক প্রেমিকার বুকপকেটে ভরে রাখা কখনো কালো মেঘের আহাজারী, কখনো শূন্যতার নিঠুর মহামারী, আবার কখনো কখনো চালচুলোহীন স্বপ্নাতুর লালিত সঞ্চয়ের সমুদ্রখচিত বিশাল আকাশ। কবির একটি কবিতা পড়েছিলাম পোড়ামাটি নামক- শুইয়ে থাকা নীরব জ্যোৎস্না কে ছুঁতেই /নিজের ছায়া ছুটে চলে অন্ধকারের দিকে/ মেঘঘন আকাশের ফিকে বিছানায়/অগণিত জোনাকিদের সদ্য ঘুম মুখে/আঙুল রাখতেই খলবলিয়ে উঠে নিস্তরঙ্গ নদী/ ভাঙি দ্রোহ আর আকাক্সক্ষার জড়ানো ইমারত/ অনিবার্য পিপাসা ফুরায় অন্তর্গত অভিবাসী জলে/ অবাধ্য হাতের অকুতোভয় আঙুলগুলো বোটা ছুঁতেই/ অঝোর আষাঢ় আসে থই থই লুণ্ঠিত হয় ঘরবাড়ি/ ঘাম শুকায় ঘামে কাঁচা দেহ হয় পোড়ামাটি/ -সশরীরে দেখে মনেই হবে না সালাহউদ্দিন সালমান এমন অসংখ্য কবিতার কবি, কবির নিজের একটি উক্তি আছে কবিতাকে নিয়ে কবি প্রায় বলেন-কবিতা সত্য সুন্দর স্বপ্নিল জীবনের সাথে চলে আমরা কবিতার সাথে চলি। বিশ্বব্যাপী কবিতার মিছিলে কবি সালাহউদ্দিন সালমান এর উজ্জ্বল পদচারণ তারই দৃপ্ত প্রমাণ।
পকেট সেলাই করি ছেঁড়া জামার
কবির কবিতা চৈতী হাওয়ায় ভেসে যাওয়া কোনো সামান্য ফুল নয়; সে ফোটে বিরল আষাঢ়ে, উপোষী ফাল্গুনে আর ঝলসে ওঠে অমলধবল দারুণ আগুনে।
কন্যারা জলজ নয়
আর্থিক সংকট হতাশার জন্ম দেয়। হতাশাগ্রস্ত সরল মানুষ কখনো কখনো মনের অজান্তে অপরাধী হয়ে ওঠে- পরিবার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা জসিম, সবিতা, বিপ্লবের গল্প এটি। ভরা যৌবনে এসে বিপ্লব আবার ফিরে পায় বাল্যবন্ধু জসিম ও তার বোন সবিতাকে। বিপ্লব-সবিতার আবছায়া বাল্যপ্রেম পূর্ণতা পায় এবার। কিন্তু শাহবাগের গণজাগরণ শুরু হলে চেতনাগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে তারা। চেতনাগত দ্বন্দ্বে কি প্রেম টিকে থাকে? আবার প্রকৃত প্রেম কি নিঃশেষ হয়ে যায় কখনো হৃদয় থেকে?
কাহিনি নির্মাণে যুক্ত হয়েছে আরো অনেক চরিত্র। বিপ্লব, সবিতা, জসিম চরিত্র যেভাবে পাঠককে ভাবাবে- সাদিয়া, সাইদ, জব্বার চরিত্রও পাঠককে নাড়া দেবে।
শাহবাগের গণজাগরণ নিয়ে লেখা উপন্যাস বিষমায়া।
বিষমায়া
আব্দুল্লাহ জামিল পেশায় একজন হৃদরোগ চিকিৎসক। ১৯৬১ সালের ২৬ জুলাই নরসিংদী জেলার রায়পুরার নোয়াবাদ গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম গ্রহন করেন শ্রাবন মাসের এক তুমুল বর্ষার দিনে। ছোটবেলায় গ্রামে কাটিয়েছেন কিছুদিন যার স্মৃতি আজো তাঁর কবিতায় দেখা যায়। তিনি SSC (১৯৭৯) ও HSC (১৯৮১) পাস করেন ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে। ১৯৮৮ সালে শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, বরিশাল থেকে গইইঝ পাস করেন। তারপর FCPS (Internal Medicine) ও MD (Cardiology) ডিগ্রী অর্জন করেন যথাক্রমে ১৯৯৭ ও ২০০১ সালে। বর্তমানে Consultant –Interventional Cardiology হিসেবে একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত আছেন।
ছাত্র জীবন থেকে লেখালেখি শুরু। পেশাগত প্রতিষ্ঠা অর্জন করতে গিয়ে লেখালেখি থেকে বহু বছর দূরে ছিলেন। গত চার বছরের কিছু বেশি সময় ধরে নিয়মিত লেখালেখি করেছেন। এটা উনার সপ্তম কাব্যগ্রন্থ।
প্রকাশিত অন্যান্য গ্রন্থ:
কাব্যনাট্য:
পুনরাবৃত্তি (ই-বই, অক্টবর, ২০১২)
কাব্যগ্রন্থ:
অরণ্যে যাবো গৌরী (একুশে বইমেলা, ২০১৩)
স্বপ্নের ফানুশ পুড়ে (একুশে বইমেলা, ২০১৪)
চলো অসম্ভবে যাই (একুশে বইমেলা, ২০১৫)
কোলাজ কার্টুন (একুশে বইমেলা, ২০১৫)
আড়মোড়া ভাঙে ঘুমন্ত শহর (একুশে বইমেলা, ২০১৬)
অতল মন (জুন, ২০১৬)
…………………………..
জীবনের বকেয়া বিল
একটি মেয়ে, জন্ম থেকে বোধ করি আলাদা ব্যতিক্রমী ভাবনায় গড়ে উঠেছে। দেশভাগের পর, নানান টানা-পোড়েনে বেড়ে ওঠা তাদের পরিবার। এক একটা ঘটনা হয়তো তুচ্ছ, অতি তুচ্ছ। সেই সময় তার কাছে বিশাল বিস্ময় হয়ে উঠেছিল। এক একটা আঘাত প্রতিনিয়ত তাকে সৃষ্টি করতে সাহায্য করেছে। জীবনের মধ্যপ্রান্তে ক্লান্ত ‘বিকেলের আলোয়’ সে সবকিছুই দেখতে পায়। সেই সব হারানো না ফিরে পাওয়া দিনগুলো। সেই সব দিনগুলো আজো খুঁজে বেড়ায়। আজো বেলিফুলের তীব্র ঘ্রাণ নাকে আসে বাতাসের সাথে। শেষ প্রহরের সিনেমা ভাঙা গান আজো বাজে। ট্রেনের হুইসেলের শব্দে আজো যেনো ঘুম ভেঙ্গে যায়।
ভালো লাগবে আশা করি প্রিয় পাঠকের।
বিকেলের আলোয়
ধুন-জলে জেগেছি নোঙর
বিশ্বাস কথাটা উঠায় সেদিন বন্ধু আমাকে বিশ্বাস নিয়ে মস্ত বড় একটা ক্লাস নিয়ে নিল। আমাকে একজন নিষ্পাপ মানুষের মতো প্রশ্ন করল, বিশ্বাস! বিশ্বাস কী জিনিস তা কি জানো? সে নিজেই তার উত্তর দিল, বিশ্বাস হলো মানুষের মনের রং। আবার এটাকে একটা রংধনু বলতে পারো। দেখ না রংধনুর রং যেমন সাতটা তেমনি বিশ্বাসের রং অনেকটা। কেউ বিশ্বাস করে কেউ অবিশ্বাস করে। আবার কেউ কেউ জীবন মৃত্যুর মাঝখানে বসবাস করার মতো অবস্থায় পড়ে। না পারে বিশ্বাস করতে আবার না পারে অবিশ্বাস করতে। জগতে এই একটা মুহূর্ত খুবই বিভীষিকার। বুঝলে?
শেষ রজনীর চাঁদ
সমাজ, দেশ এবং বৈশ্বিক সমসাময়িক ঘটনা প্রবাহকে কবি মনিরুল হক এমরান কবিতার শৈল্পিক ভাষায় নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। এই কাব্য গ্রন্থে কবি প্রেম-দ্রোহ, কষ্ট-ক্ষোভ ও মনের মাধুরী মিশিয়ে জীবনের চিত্র এঁকেছেন। তাঁর কবিতায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট উপজীব্য। হিংসা-প্রতিহিংসা, বকধার্মিকদের ধর্মাধর্মের বাড়াবাড়ি, মানুষের প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতাকে প্রতিবাদ করেছেন কবিতার মাধ্যমে শব্দের দক্ষ কারিগরের হাতে। পাঠকের জন্য সুখপাঠ্য করে তুলেছেন প্রতিটি কবিতা। এই গ্রন্থে পাঠকের মনকে আনন্দে আন্দোলিত করার মত রয়েছে তাঁর তের্জারিমা ছন্দে লেখা পনেরটি তের্জারিমা কবিতা। দুই খ-ের তের্জারিমা বই প্রথম প্রকাশিত হয় অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে। যা পরবর্তীতে পাঠক ও কবিদের মাঝে সমাদৃত হয় এবং অনেক নবীন কবি চর্চা করতে শুরু করেন। এবারের কবিতার বইটি খানিকটা ভিন্নভাবে, কবির নিজস্ব ছন্দের কয়েকটি কবিতা রয়েছে। আশা করি পাঠক বইটি পড়ে নির্মল আনন্দ পাবেন। -প্রকাশক
ঠোঁটের কারফিউ ভাঙ্গে নিষিদ্ধ আঙুল
মাতৃভাষা, সংস্কৃতি ও আত্মপরিচয়
বিভিন্ন দেশ, জাতি ও সমাজের অস্তিত্ব ও আত্মপরিচয় মুছে দিয়ে চিরকালের জন্য নিজ শাসন ও শোষণের আওতায় নিয়ে আসার জন্য এক একটি জাতি ও উপজাতির নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতিকে আক্রমণ করে দুর্বল করে দিয়ে সুকৌশলে একক একটি ভাষা ও সংস্কৃতি জাতিতে জাতিতে চাপিয়ে দেয়া- সাম্রাজ্যবাদী শোষণ বিস্তারের প্রাথমিক পরিকল্পনারই একটি অপকৌশল। আধুনিক বিশ্বে বাঙ্গালীর জাতীয়তাবাদী চেতনা জাগ্রত করা ও বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য ’৫২ এর ভাষা আন্দোলন আমাদের জাতীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, যে অধ্যায়ের মধ্যে আমাদের ভাষা, সাহিত্য শুধু নয়, আমাদের সাংস্কৃতিক অস্তিত্ব এবং আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠা ও প্রসারের মহান সংগ্রামেরই ঐতিহাসিক সূত্রপাত। ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের স্মরণে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে অমর একুশে বইমেলা- বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে তথা বাঙালী চেতনাকে সম্প্রসারিত ও সুদৃঢ় করে তোলার কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। আমাদের জাতীয় জীবনে অমর একুশে বইমেলার অপরিসীম ভূমিকাকে গুরুত্বের সাথে আমাদের অনুধাবন করতে হবে এবং এই বইমেলার গুণগত মান এমনভাবে পরিকল্পিত ও সুসংগঠিত করতে হবে যেন এর সুফল সারা বছর জুড়ে আমাদের জাতীয় জীবনে সফলভাবে কার্যকরী থাকে।
ভাষা, শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তির উৎকর্ষ সাধনের যে কোন প্রচেষ্টায় দেশের গণমানসের অন্তর্নিহিত শক্তিকে মানসম্পন্ন কাজে রূপান্তরিত করাটাই জরুরী। তাছাড়া, প্রতিনিয়ত নতুন চিন্তার উন্মেষ ঘটানো এবং সেসব নতুন নতুন চিন্তার বাস্তবায়ন একটি জাতির সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সুদৃঢ়ভাবে সচল রাখতে এবং সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন মোকাবেলা করতে সবল ও সক্ষম করে তুলতে পারে। একুশে বইমেলাকে ঘিরে সেসব কাঙ্ক্ষিত রূপান্তর ঘটাতে আমরা কতটুকু সক্ষম হচ্ছি- এটাই আমাদের সামনে মূল প্রশ্ন। গণমানসের অনুবাদই প্রতিভার একমাত্র ধর্ম নয়। গনমানসের সংগঠনে সাংস্কৃতিক উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে উপযোগী রূপান্তর ঘটানোর প্রচেষ্টাই একুশে বইমেলার মতো এই বিরাট কর্মকাণ্ডের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। কিন্তু, আমরা এই বিরাট কর্মযজ্ঞের মাঝে গনমানসের সংগঠনে রূপান্তর ঘটার মত সৃজনশীল কর্মসূচি গ্রহণ করতে দেখি না। আত্মকেন্দ্রিক পুনরাবৃত্তির মধ্যে একুশে বইমেলাকে বন্দী রাখার মত অপচয় কীভাবে বন্ধ করার যায়- এ নিয়ে আমাদের গভীরভাবে ভেবে দেখা দরকার। সত্যের এই পরিণতি মনে রাখাটা খুবই জরুরী- যে সাধনার অগতি বন্ধ্যত্ব আনে, সেই বন্ধ্যত্বের মাঝেই স্বকীয়তা, স্বাতন্ত্র্য, আত্মমর্যাদা ও আত্মপরিচয়ের বিনাশ ঘটে। আমাদের সচেতন থাকতে হবে যে, একটি জাতির নিজস্ব প্রতিভা ও সৃজনশীলতার চর্চাকে বিপথে পরিচালিত করার অপচেষ্টা নিয়ে সাম্রাজ্যবাদ সবসময় চটকদার কর্মসূচি আমাদের মাঝে হাজির করবে।
গত শতাব্দীর শেষভাগে, নিয়ন্ত্রিত শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চা বনাম মুক্ত ও স্বাধীনভাবে শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চার সুফলতা ও কুফলতা নিয়ে বিতর্কের এক রকম অবসান ঘটায় এখন দেশে দেশে মুক্ত ও স্বাধীন শিল্প ও সাহিত্যের চর্চার পক্ষেই জনমত গড়ে উঠেছে। কিন্তু, মুক্তচিন্তার প্রকাশের কারনে শাসক শ্রেণি বিব্রত হয় বলে শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চার ক্ষেত্রে কোথাও কোথাও নিয়ন্ত্রণ একেবারে উঠে যায় নি। সেন্সরশিপ আরোপ এবং গত কয়েক দশকে মুক্তচিন্তা চর্চাকারীদের উপর কট্টরপন্থীদের সশস্ত্র আক্রমণ ছাড়াও রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নানা বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ ও নিবর্তনমূলক আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ হতে দেখা যাচ্ছে। এসব প্রচেষ্টা শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিকাশের পথে বাধা। শত শত বছরের ইতিহাস এই সাক্ষ্য দেয় যে নতুন ও মুক্ত চিন্তার চর্চা ও সম্পৃক্ততা ছাড়া শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে গনমানুষের নান্দনিক অভিব্যক্তি বাধাহীন বিকাশ লাভ করে না। নিয়ন্ত্রিত বিকাশ যে বাস্তবে ঘটে না এবং অবশেষে বন্ধ্যত্ব ও স্থবিরতার কবলে পরে ধ্বংস হয়ে যায় এর ঐতিহাসিক প্রমাণ যেমন দুঃখজনক তেমনই বাস্তব।
কিন্তু, এটাও মনে রাখতে হবে যে মুক্ত, স্বাধীন ও প্রতিযোগিতামূলক শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চার নামে নৈরাজ্য একেবারেই কাম্য নয়। বলতে গেলে, দেখা যাচ্ছে যে সাহিত্য চর্চা ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে দুধরনের প্রবণতা এই ক্ষেত্রটিকে দারুণ ক্ষতির সামনে দাড় করিয়েছে। কর্পোরেট পৃষ্ঠপোষকতা যতই মান বিচারে নিরপেক্ষতার কথা বলুক না কেন, বাস্তব কিন্তু তা বলে না। ফলে এমন একটি সুবিধাভোগী শিল্পী ও সাহিত্যিক চক্র তৈরি হচ্ছে যাদের তৈরি শিল্প-সাহিত্যের মান সম্পর্কে ক্রমাগতভাবে ভুল বার্তা দিয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে একটি গড় মানের মধ্যে আটকিয়ে রাখা হচ্ছে। ফলে প্রতিভাবান শিল্পী ও সাহিত্যিকদের মাঝে এমন একটা হতাশা তৈরি হচ্ছে যে তাদের হাত দিয়ে বাংলা শিল্প ও সংস্কৃতিতে যে উচ্চ স্তরের বিকাশ ঘটানো সম্ভব ছিল সেই পথ দুঃখজনকভাবে রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে যে ঘটনাটি ঘটছে, সেটাও খুব দুঃখজনক। একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে এর উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্মে একদল শিক্ষানবিস লেখক নিজ খরচে বই প্রকাশ করে এবং তাঁর পক্ষে দল পাকিয়ে নিজেকে কবি-শিল্পী-সাহিত্যিক হিসেবে আত্মপ্রচারনায় লিপ্ত হচ্ছেন। এসব সাহিত্যকর্ম একেবারেই মানসম্পন্ন নয় ফলে প্রজন্ম বাংলা সাহিত্যের মান সম্পর্কে ভুল ধারণা প্রাপ্ত হচ্ছেন। অনুপ্রাণন আশা করে যে, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের মধ্যে মননশীল, সৃজনশীল ও মানসম্পন্ন শিল্প ও সাহিত্যের চর্চা ও সাধনার পক্ষে গভীর সচেতনতা নিয়ে একটি মুক্ত ও স্বাধীন প্ল্যাটফর্ম গড়ে উঠবে।
সপ্তম বর্ষ প্রথম সংখ্যা
মির্জা মুজাহিদ। পেশাগতভাবে বিজ্ঞাপন শিল্পের সাথে জড়িত। জন্মেছেন নড়াইল শহরে। এখন ঢাকায় থাকেন। চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিয়মিত ‘কথা’র শিল্পী হতে।
বিপ্রতীপ
স্বাগতম
আমার পৃথিবীতে আপনাকে স্বাগতম হে মান্যবর ;
আমি জানি আপনার ব্যস্ততা সীমাহীন,
আবার এ-ও জানি আপনার হৃদয় আকাশের মতো
আর হৃদয়ের ভালোবাসা সাগরের মতো ;
আরো জানি,আপনার ইচ্ছেরা উড়ে বেড়ায়
প্রজাপতি আর সহস্র পাখির মতো,
আমি জানি, আপনার সেই ইচ্ছেপাখির ডানায় চড়েই
আপনি আজ এসেছেন আমার পৃথিবীতে ;
আপনার ওই নিষ্পাপ হৃদয়ে
আমাকে দিয়েছেন এক চিম্টি জায়গা,
আপনার এক পৃথিবী ব্যস্ততাকে উপেক্ষা করে
আমার পৃথিবীতে রেখেছেন আপনার স্বর্ণপা,
আপনাকে পেয়ে, আপনার ব্যবহারে
আমি আবেগে উদ্বেলিত,
সাথে সাথে আমি লজ্জিত
কারণ, আপনাকে সমাদর করার মতো যথেষ্ট ভদ্রতা
আমার জানা নেই,
আমি লজ্জিত, আমি নাদান,
আমার এ অজ্ঞতা,
আমার এ অনাকাঙিক্ষত অপরাধ,
আপনি মার্জনা করুন হে মান্যবর,
আসুন, আপনি আসুন।
বিলম্বিত প্রসব
বিশিষ্ট ছড়াকার, উপন্যাসিক, গবেষক, সম্পাদক প্রবীর বিকাশ সরকার এর জন্ম ১৯৫৯ সালে, বাংলাদেশের সিলেট জেলার সুনামগঞ্জে। ১৯৭৬ সালে চাঁদের হাট সংগঠনের সাহিত্য সম্পাদক থাকাকালীন সাহিত্যচর্চার সূচনা। ১৯৮৪ সালে জাপান গমন। তার আরো ১১টি প্রকাশিত গ্রন্থ রয়েছে।
জানা অজানা জাপান (তৃতীয় খণ্ড)
Get access to your Orders, Wishlist and Recommendations.
There are no reviews yet.