Additional information
Weight | 0.200 kg |
---|---|
Published Year |
$ 1.41 $ 1.88
ঘরের খোঁজে নিখোঁজ বাড়ি
বারংবার মিনতি করার পরও
ওখানটাতে কেনো ছুঁও
খুব ব্যথা পাই তোমার ¯পর্শ লাগলে
কলিজা সমেত হৃদয়ের আগাগোড়া
টনটন করে, চিলকে চিলকে ওঠে
নাড়ি নক্ষত্র আকাশ বাতাস
পূর্ব প্রতীচী বসতির দেহাত;
আগলে রাখা আকুতির দ্বীপাঞ্চলে
শিউরে ওঠে সমুদ্রের নোনাজল
লেপটে যায় চোখের কাজল
ভাষার ব্যঞ্জনায় সব অর্থ ফুটিয়ে তোলা যায় না
অকাতর অশ্রুজলে যার মন ভিজে না
তার আবার কিসের নদী কিসের সাগর
বাষ্পাচ্ছাদিত শ্রাবণের ঝোড়ো বাতাসে
স্বর্ণাভ ঠোঁট রেখে উষ্ণতা কমানোর নামই কি শান্তি
হেঁটে যাওয়ায় যে আবেগ অনুভূতি কাজ করে
উড়ে যাওয়াতে কি তা করে?
দোহাই তুমি আর ছুঁইয়ো না ঐখানে
আমি এখন ঘরের খুঁজে ঘর বেচে
ঘর খুঁজি তার কাছে, যে দুই কূলেই ঘর রচে।
Weight | 0.200 kg |
---|---|
Published Year |
হাসানআল আব্দুল্লাহ। জন্ম: ১৪ই এপ্রিল, ১৯৬৭। গোপালগঞ্জ জেলার গোপিনাথপুর গ্রামে। তিনি প্রবর্তন করেছেন নুতনধারার সনেট। তার মৌলিক কাব্যগ্রন্থর সংখ্যা দশ। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার কবিতার অনুবাদে প্রকাশ করেছেন বিশ্ব কবিতার কয়েকছত্র। অন্যান্য প্রকাশিত গ্রন্থ- সনেটগুচ্ছ ও অন্যান্য কবিতা, আঁধারের সমান বয়স, এক পশলা সময় প্রভৃতি। ২০০৭ ও ২০১৫ সালে নিউইয়র্কের কুইন্স শহরের পোয়েট লরিয়েট ফাইনালিস্টের সন্মান পেয়েছেন।
বৃত্তের কেন্দ্রেও কবিতার মুখ
লেখক পরিচিতি :
সুলতানা শাহরিয়া পিউ। জন্ম: ২রা অক্টোবর। লেখালেখি, আবৃত্তি ও সঙ্গীতচর্চা তার শখ। অনুপ্রাণন সম্পাদনা পর্ষদ এর সদস্য, বর্তমানে দীপ্ত টেলিভিশনের স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে কর্মরত আছেন। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ: ‘মেঘের সাথে কথা’। অনুবাদ কাব্যগ্রন্থ: ‘নিমগ্ন জলধারা’। স্ক্রিপ্ট সঙ্কলন: ‘আমরা করব জয়’। গীতিকবিতার অনুবাদ: ‘অচিন’। গল্প সংকলন: ‘মেঘের দেশে ফিরে যাবার গল্প’।
আমার দিনগুলো রইলো অসম্পূর্ণ
লেখক পরিচিতি :
হামীম ফারুক। পুরো নাম: গোলাম ফারুক হামীম। জন্ম: ২৪শে অক্টোবর, ১৯৬৩, ঢাকা। প্রথম তারুণ্যে কাজ করেছেন ইংরেজি পত্রিকা নিউ নেশন-এ। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করে এখন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। মূলস্রোতের সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে একটানা লিখেছেন ১৯৮৭ পর্যন্ত। মাঝখানে বিরতি দিয়ে পুনরায় আগমন প্রথম কবিতার বই ‘রোদ ও ক্রোধ, মাঝখানে সাঁকো’ দিয়ে। একটি ই-বুক আছে, ‘নক্ষত্রের চিরকূট’। এটি লেখকের তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ।
প্রকৃতি পুরাণ
লেখক পরিচিতি :
তানভীর আহমেদ হৃদয়। জন্ম: ৩ডিসেম্বর, ১৯৮৫ইং। মুন্সিগঞ্জ, বিক্রমপুর। প্রকাশিত গ্রন্থের তালিকায় আছে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ছড়া। এছাড়া সম্পাদিত গ্রন্থের তালিকায় আছে কবিতা ও গল্প। লেখকের লেখা প্রতিনিয়ত দেশে ও বিদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে।
অচেনা রৌদ্রের রঙ
ডালিয়া চৌধুরী। তোলারাম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স মাস্টার্স শেষ করেছেন। কবিতার প্রতি ভালোবাসা থেকে কবিতা লেখার সূত্রপাত। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ, ‘অনুভবে সুখ’ ‘মেঘময় নিকুঞ্জে রধুন‘ ও ‘জলজ কামনা’।
নীল গোধূলি
সৈয়দ সাইফুর রহমান সাকিব। জন্ম: ১৯৭৮ সালে বরিশাল জেলা সদরে করিমকুটির নামক স্থানে। তার লেখার বিষয় মূলতঃ কবিতা। সময় নাট্যদলের সাথে একযুগ পার করেছেন। গানও লিখতেন কিন্তু বন্ধুবরের প্রয়ানে, অভিমানে আর সেপথ মারাননি। বর্তমানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত থাকলেও নিজেকে একজন কবিতার শতরঞ্জি মোড়ানো শ্রমিক বলেই মনে করেন। এটি কবির প্রথম বই।
রূপোর দ্যুতি
রাজন্য রুহানি। পরিবারের দেওয়া সনদসাক্ষ্য নাম মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। জন্ম: ২রা নভেম্ভর ১৯৮০, জামালপুর জেলা শহরের হাটচন্দ্রায়। কলেজে পা দেবার সাথে সাথেই সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন। স্থানীয় কয়েকটি দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। মফস্বল সাংবাদিকতার পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে না পেরে বারবার কবিতার কছেই ফেরা। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং। ১৯৯৮ থেকে কবিতার ভাঁজপত্র শব্দদূত সম্পাদনার সাথে যুক্ত। ঐ বছরই অন্যান্য লেখক সহযোগে আলোচনাগ্রন্থ- ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ; আতিয়ার রহমানের ৭টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এটি লেখকের প্রকাশিত এককবই।
গল্প সমাপ্তির গান
আবু জাঈদ। জন্ম: ২২শে জুলাই ১৯৮৩, ঢাকা। পড়াশুনা অসমাপ্ত রেখে একসময় কবি বাউণ্ডুলে জীবনের এলোমেলো আলপথে নেমে যান বেঁচে থাকার প্রয়োজনে, তাই বলে কাব্যচর্চা থেমে থাকেনি। এক সন্তানের জনক। এটি লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই।
মানচিত্রের ফাঁসি চাই
কিছু একটা বলাটাই যখন বাধ্যবাধকতাÑবাহুল্য এবং আপেক্ষিক বাতুলতা বাদ রাইখা মাহবুব লীলেন থাইকা ধার কইরা বলতে হয়Ñ ‘আনফিট মিসফিট হইয়া হামাগুড়ি দিয়া হাঁটি, আর রাত্তিরে ক্যালেন্ডারের পাতায় দাগ টাইনা চিক্কুর দিয়া কইÑ যাহ শালা বাঁইচা গেলাম আরও একটা দিন।’
এইটা বড়োবেশি জৈবিক বাঁচা
মানবিক বাঁচনের স্বপ্নও দেখি না বহুদিন
বড়ো তরাসে আছি
বড়ো বেশি চাইপা আছি, নিজের গলা নিজে।
দ্বান্দ্বিক দ্বন্দ্ব বিষয়ক আজাইরা প্রলাপ
সঞ্চয় সুমন। ঢাকাবাসী এক কবি। যে শুধু কল্পনার রঙে আঁকে শব্দ খেলার মাঠ। এই গ্রন্থটি কবির প্রথম কাব্যফসল।
গুপ্ত সমরে মুক্তির ঠিকানা
লেখক পরিচিতি :
হান্নান হামিদ, লেখক নাম কালের লিখন। জন্ম: আগস্ট, ১৯৮৪। জামালপুর। ‘বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস’ লেখকের প্রথম বই।
বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস
মেঘ অদিতি। কবি ও গল্পকার হিসেবে ‘দু’বাংলাতে পরিচিত। জন্ম: ৪মে, জামালপুর। বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কর্মরত। প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘জলডুমুরের ঘুম (কাব্য)’ ‘অস্পষ্ট আলোর ঘোড়া (গল্প)’ ‘অদৃশ্যতা হে অনিশ্চিতি (কাব্য)’ এবং ‘সময় শূন্যতার বায়োস্কোপ (মুক্তগদ্য)।
প্রবেশিধকার সংরক্ষিত
নাম : সৈয়দ ইলিয়াস আখতার ফারুকী
লেখালেখি যে নামে : ইলিয়াস ফারুকী
জন্ম : ১৯/০১/১৯৫৯ইং
জেলার নাম : চাঁদপুর সদর
লেখালেখি শুরু : ১৯৭৬ইং সাল থেকে
লেখার ধরন : কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, গান
প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা : সাতটি
আরশি (কবিতা) ২০১৬ইং
মঞ্জুরিত যতিপাত (কবিতা) ২০১৮ইং
ভালোবাসার জন্য (ছোটগল্প) ২০১৮ইং
ভালোবাসার নানান রঙ (ছোটগল্প) ২০১৯ইং
নীলপদ্ম (ছোটগল্প) ২০১৯ইং
রোদ বিকেলের ছায়া (ছোটগল্প) ২০২০ইং
শিমুলের যত রঙ (কবিতা) ২০২০ইং
ছয়টি গানের অডিও সিডি জিগীষা পরস্কারপ্রাপ্তি : ব্রিলিয়ান্ট সোসাইটি কর্তৃক ছোটগল্পের জন্য ‘নজরুল সম্মাননা’ ২০১৮ইং
সভাপতি, জিগীষা সাহিত্য ও গবেষণা পরিষদ। নয়াপল্টন (বালুর মাঠ), ঢাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এমএসসি (ভূগোল) ঢাকা বিশ্ববদ্যিালয়, এমবিএ (বিপণন) ‚
ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
সংসার জীবন : মা, স্ত্রী ও দই পুত্র
বর্তমান ঠিকানা : ৩৯৭ পূর্ব গোড়ান,
খিঁলগাও,
ঢাকা।
পেশা : জাতীয় বিক্রয় ব্যবস্থাপক, জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালস লি.
ঢাকা।
মোবাইল : ০১৭১৫-১৪৮৫৯৯
অনেকগুলো মানুষ
কবি সিদ্ধার্থ অভিজিৎ উপস্থিত হয়েছেন পৌষালি ঘড়ির পোস্টমর্টেম এর প্রতিবেদন জানাতে। নিজের উপলব্ধি তিনি প্রকাশ করেছেন সংহত শব্দবিন্যাসে। কবি দেখেছেন ‘ঘুম পেলেই সবাই বাড়ি যায় না’ কিংবা ‘শাঁখের করাত’ যে দুদিকে কাটে, তাতে কাটা যাচ্ছে না বোধের সত্তাকে। বই অনন্তযৌবনা, কিন্তু সিদ্ধার্থ অভিজিৎ দেখেছেন, ‘বইটা বুড়ো হয়ে গেছে।/ ঠাকুর্দার চুলের মতো/ বই থেকে একে একে খসে পড়ছে পাতা।’ এই যে দৃষ্টির নবায়ন, তার ভেতরেই লুকিয়ে আছে তাঁর কবিত্ব। নিত্যব্যবহার্য আটপৌরে শব্দকেও তিনি কবিতা বানাতে পারেন, আবার স্বল্পব্যবহৃত ইংরেজি শব্দকেও তিনি কবিতায় চালিয়ে দিতে পারেন অবলীলায়। যে কবি লিখতে পারেন ‘ঘুমের সলতের ডগায় গুপ্তির প্রচ্ছন্ন মচ্ছব’, তার পথ কে আটকাবে? মীননাথ থেকে লালন-রবীন্দ্রনাথ-জীবনানন্দ দাশ মিলে তো আমরা একটি কবিতাই লিখেছি। ফারাক কেবল কণ্ঠস্বরে। সিদ্ধার্থ অভিজিৎ সেই নতুন সুরবাণী শোনাতে এসেছেন।
তপন বাগচী
কবি-ফোকলোরবিদ
উপপরিচালক, বাংলা একাডেমি, ঢাকা।
পৌষালি ঘড়ির পোস্টমোর্টেম
শিমুল মাহমুদ তথাকথিত প-িতগণের একাডেমিক ট্র্যাশ থেকে ঘোষণা দিয়েই দূরে সরিয়ে রেখেছেন নিজেকে; সেইসাথে অস্বীকার করেছেন যাবতীয় লিয়াজোবাদি পুরস্কার ও গোষ্ঠীকেন্দ্রিক পিঠ-চাপড়ানো অসভ্যতা। কবিতার সাথে তাঁর সখ্য স্বৈরশাসনের দুঃসহকাল গত শতাব্দীর আশির দশক থেকে। সমান্তরালে কথাসাহিত্যে রেখেছেন নির্মোহ ছাপ; সেইসাথে সক্ষম হয়েছেন নিজেকে একজন সিদ্ধহস্ত সমালোচক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। সহজাত বৈশিষ্ট্যে শিমুল মাহমুদের গদ্যমাত্রই হয়ে ওঠে মুক্তকণ্ঠ ও মুক্তচিন্তার বাহন; যা অবশ্যই সিরিয়াস পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত।
শিমুল মাহমুদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে পাঠ গ্রহণ শেষে ইউজিসি-র স্কলার হিসেবে পৌরাণিক বিষয়াদির ওপর গবেষণা করে অর্জন করেছেন ডক্টরেট ডিগ্রি। বর্তমানে তিনি রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক, চেয়ারপারসন ও কলা অনুষদের ডিন-এর দায়িত্ব পালন করছেন। দীর্ঘদিন ধরে সম্পাদনা করেছেন সাহিত্যের কাগজ ‘কারুজ’। লেখকের জন্ম : ১৯৬৭ সালের ৩ মে
প্রকাশিত গ্রন্থ: ২৫টি
কাব্যকথা কাকবিদ্যা
সফিকুল আলম জীবনকে আঁকেন নির্মোহ বয়ানে। তাঁর সহজ, সরল, প্রাঞ্জল ভাষা পাঠকের মনোযোগকে আটকে রাখে নিরবচ্ছিন্নভাবে। ‘আজব চশমা’ গ্রন্থে মোট ৩২টি গল্প রয়েছে। প্রতিটি গল্পের বিষয় ও অনুষঙ্গ একটি থেকে ভিন্ন। এক একটি গল্প পাঠ করতে গিয়ে পাঠক অতিবাস্তবতা, বাস্তবতার পথ পেরিয়ে পরাবাস্তবতার জগতে প্রবেশ করবেন। মানব মনের বিচিত্র অর্ন্তদ্বন্ধকে কেন্দ্র করে সমাজে বিরাজমান প্রহসন, ব্যক্তিজীবনের যন্ত্রণা, শহুরে জীবনের কৃত্রিমতা, গ্রামীণ জীবনের হাতছানি তাঁর গল্পের পরতে পরতে মিশে আছে। আসুন, আমরা নিবিড়ভাবে সফিকুল আলমকে পাঠ করি।
আজব চশমা
কালান্ধ নূপুরের ধ্বনি
সাহিত্য নিয়ে আমি ভাবি।এরমাঝে,কবিতা আমার আরাধ্য বিষয়।কবিতার বিশ্বমাঠে
আমি বিচরণ করতে ভালোবাসি। এই যে বিচরণ,তা থেকে অনেক পুষ্প,অনেক পাতা
আমি ঘরে তুলি। সেগুলো বার বার ফিরে দেখি।
এই যে চয়নপর্ব- তা থেকে আকর নিয়ে আমি লিখি আমার মতো করে।
বিভিন্ন ভাষার সাহিত্য,কবিতার মাঝে আমি বাঙালি কবিদের প্রাধান্য এজন্যে দিই-
কারণ আমিও এই ভাষারই একজন লেখক।এই গ্রন্থে তেমনই কিছু প্রিয় লেখক,তাঁদের
লেখা, শিল্প-সংস্কৃতি-কবিতার বিভিন্ন জ্যোতিরেখা নিয়ে আমি লিখেছি।
‘যতিকল্পের প্রতিপৃষ্ঠা’-নামটি এক আধ্যাত্মিক আদেশে পাওয়া। কারণ এই বইয়ের নাম আমি চার বার বদলিয়েছি মনে মনে। যা সাধারণত আমি করি না। আমার বইয়ের নাম এক ভাবনায়ই ঠিক হয়ে যায়। এই বইটির নাম,একটি ঝলকের মাধ্যমে একটি শক্তি আমাকে পৌঁছে দিয়েছে। সে এক মহান অভিজ্ঞতা। এর বেশি এখানে শেয়ার করা সঙ্গত হবে না।
বইয়ে ৩৩টি প্রবন্ধ আছে। পাঠকসমাজ, পড়ে নিজের মত মিলিয়ে দেখতে পারেন। এই বইটি খুব যত্নের সাথে প্রকাশ করেছে- অনুপ্রাণন প্রকাশন,ঢাকা।
এর স্বত্বাধিকারী শ্রদ্ধেয় আবু এম ইউসুফ ও তাঁর টিমের কাছে বিনীত কৃতজ্ঞতা।
সাহিত্য মানুষকে ভাবায়। আর সেই ভাবনার উদ্রেক করতে যারা কাজ করেন তারা সত্যিই মহান। আমাদের সকলের মহানুভবতা,সাহিত্যকে মানুষের আরও
কাছাকাছি নিয়ে আসুক।
সুপ্রিয় পাঠক-পাঠিকা, এই গ্রন্থ থেকে অন্তত কিছু লেখা আপনাদের ভালো লাগলেই
আমার সার্থকতা ।
অনেক প্রীতি সবাইকে।
ফকির ইলিয়াস
২৮ ডিসেম্বর ২০২১
নিউইয়র্ক
যতিকল্পের প্রতিপৃষ্ঠা
জন্ম ২৬ মার্চ ১৯৭৮, ভুরুলিয়া, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা। একাডেমিক লেখাপড়াÑ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। পেশাÑ শিক্ষকতা। এছাড়াও তার আরো ৭টি গ্রন্থ রয়েছে।
বাংলা কবিতার ঐতিহ্য ও অন্যান্য অনুষঙ্গ
জারিফ আলমের কবিতায় একধরনের মুগ্ধতা আছে। এ মুগ্ধতা কবিতার বিষয় নির্বাচন, শব্দচয়ন এবং উপস্থাপনার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে যা পাঠের মধ্য দিয়েই পাঠকমনকে আলোড়িত করে। এই কাব্যে যাপিত জীবনের নানা অনুষঙ্গ কবির ব্যক্তি জীবনেরই যেন ছবি। প্রকৃতি ও প্রেমের অপূর্ব সমন্বয় আছে বলেই কাব্যের মধ্যে ভাবনা ও আবেগের ভারসাম্য লক্ষ করা য়ায়। এই কাব্যে তীব্র বেদনাবোধ যেমন আছে আনন্দেরও বার্তা আছে। ছন্দকে মেখে খেয়ে যে রসায়ন তিনি তৈরি করেন তাতেই তার কবিতাকে চিহ্নিত করা যায়। সেই চিত্রই অমার দেখি বর্তমান কাব্যে।
-মাহমুদ কামাল।
মুখোশ বদলে গেলে - Mukhosh Bodle Gele
কামরুজ্জামান কাজল বয়সে অনেক নবীন হওয়া সত্ত্বেও [জন্ম ২৫ মার্চ ১৯৯১] এবং অণুগল্প চর্চায় খুব বেশিদিন অতিবাহিত না করলেও ‘দলছুট শালিকগণ’ নামে যে বইটি প্রকাশিত হল;-এর বৈচিত্র্যপুর্ণ বিষয়বস্তু এবং অণুগল্প সম্পর্কিত ধারণার সাথে লেখকের যে নিবিড় ঐক্য স্থাপিত হয়েছে- বইটির পাঠশেষে এই কথাটাই মনে করবেন বিজ্ঞপাঠকগণ।
পাবনার ঈশ্বরদী থেকে আসা এই যুবকের ইতিপুর্বে ‘ শ্যাম পাহাড়ের আড়ালে’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৬’র একুশে বইমেলায়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এগ্রিকালচারে স্নাতক শেষ করে লেখক বর্তমানে শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে মাস্টার্স করছেন।
‘দলছুট শালিকগণ’ কামরুজ্জামান কাজলের প্রথম অণুগল্পগ্রন্থ। অণুগল্পের ভিত্তি, বিকাশ এবং প্রচারে এই বইটি একটি মাইলফলক হিসেবে ভবিষ্যতে উচ্চারিত হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
দলছুট শালিকগন
হাসান মাহবুব। জন্ম ১৯৮১ সালের ৭ নভেম্বর, ঢাকায়। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সময় তিনি বুঝেছিলেন এ জায়গা তার জন্য নয়। চলে আসেন
আনন্দভ্রম
Hundred Faces Of Women
মির্জা মুজাহিদ। পেশাগতভাবে বিজ্ঞাপন শিল্পের সাথে জড়িত। জন্মেছেন নড়াইল শহরে। এখন ঢাকায় থাকেন। চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিয়মিত ‘কথা’র শিল্পী হতে।
বিপ্রতীপ
প্রেম শ্বাশত। একটি পবিত্র প্রেম একজন মানুষের জীবনে মহীরূহ স্বরূপ। যা তাকে সারাকাল সুখের আচ্ছাদনে সমৃদ্ধ করে। বুকের ভেতর লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন তার অধিকার। আমাদের চলমান সমাজ ব্যবস্থায়, তৃতীয় ব্যক্তি নামে একটি পক্ষ আছে। এই তৃতীয় পক্ষ যখন, একটি মধুর সম্পর্কের মধ্যে ঢুকতে চেষ্টা করে? তখন কতো যে ব্যত্যয় ঘটে, তা কম বেশী সকলের জানা। সুখী সমৃদ্ধশালী জীবনটা তখন, নিমিষেই তাসের ঘরের মতোন হয়ে যায়। নিকষ আঁধারে ঢেকে যায় প্রেমের সূর্যতোরণ।
এ উপন্যাসে মুন আর মনন দম্পতির মধুর সম্পর্কের মধ্যে, এই তৃতীয় পক্ষের সক্রিয় আগমন ঘটার চেষ্টা বিদ্যমান। ওদের স্বাভাবিক জীবন বোধ টালমাটাল অবস্থায় পড়ার উপক্রম। মুন ও মননের সংসারে যেনো অথই সাগরে সুখের অবগাহন। তৃতীয় পক্ষের গাত্র দাহ! তো এখানেই? তাদের সন্তান মম কে পেয়ে ওরা বুঝি সত্যিকারভাবে “সুখ পাখি” টা কে হাতে পায়? আর এতেই হয়তো বা ওরা, সেই ব্যক্তির দুষ্টু নয়নের শ্যেন দৃষ্টির শিকার হতে চলেছে? ওদের সুখের সংসারে অশুভ ইঙ্গিতের হাতছানি, দেখা দেয়ার চেষ্টা চলছে ক্রমাগত। শেষ পর্যন্ত সফল কে হবে? ওরা দু’জন? না কি তৃতীয় কোন পক্ষ? সকলকে ধন্যবাদ।
-লেখিকা
তোমায় চেয়েছি বলে
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (১৯৬৩-২০১৫)। চিকিৎসা বিজ্ঞানে একাডেমিক পড়াশুনা করেন চট্টগ্রামে। লেখালেখি ছিল তার কাছে অফুরন্ত সর্ব আনন্দ ব্যাকুল এক জীবনপ্রবাহের নাম। কথাসাহিত্যের ছোটকাগজ ‘কথা’র সম্পাদক ছিলেন। তার অন্যান্য প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে স্বপ্নবাজি, পদ্মাপাড়ের দ্রৌপদী, গল্পের গল্প ইত্যাদি।
হৃদমাজার
Get access to your Orders, Wishlist and Recommendations.
There are no reviews yet.