Poem (কবিতা)

Poem (কবিতা)

(Showing 73 – 84 products of 223 products)

Show:
Filter

পৌষালি ঘড়ির পোস্টমোর্টেম

Highlights:

কবি সিদ্ধার্থ অভিজিৎ উপস্থিত হয়েছেন পৌষালি ঘড়ির পোস্টমর্টেম এর প্রতিবেদন জানাতে। নিজের উপলব্ধি তিনি প্রকাশ করেছেন সংহত শব্দবিন্যাসে। কবি দেখেছেন ‘ঘুম পেলেই সবাই বাড়ি যায় না’ কিংবা ‘শাঁখের করাত’ যে দুদিকে কাটে, তাতে কাটা যাচ্ছে না বোধের সত্তাকে। বই অনন্তযৌবনা, কিন্তু সিদ্ধার্থ অভিজিৎ দেখেছেন, ‘বইটা বুড়ো হয়ে গেছে।/ ঠাকুর্দার চুলের মতো/ বই থেকে একে একে খসে পড়ছে পাতা।’ এই যে দৃষ্টির নবায়ন, তার ভেতরেই লুকিয়ে আছে তাঁর কবিত্ব। নিত্যব্যবহার্য আটপৌরে শব্দকেও তিনি কবিতা বানাতে পারেন, আবার স্বল্পব্যবহৃত ইংরেজি শব্দকেও তিনি কবিতায় চালিয়ে দিতে পারেন অবলীলায়। যে কবি লিখতে পারেন ‘ঘুমের সলতের ডগায় গুপ্তির প্রচ্ছন্ন মচ্ছব’, তার পথ কে আটকাবে? মীননাথ থেকে লালন-রবীন্দ্রনাথ-জীবনানন্দ দাশ মিলে তো আমরা একটি কবিতাই লিখেছি। ফারাক কেবল কণ্ঠস্বরে। সিদ্ধার্থ অভিজিৎ সেই নতুন সুরবাণী শোনাতে এসেছেন।
তপন বাগচী
কবি-ফোকলোরবিদ
উপপরিচালক, বাংলা একাডেমি, ঢাকা।

পৌষালি ঘড়ির পোস্টমোর্টেম

একটি কাব্যিক নীরবতা

Highlights:

অনুভূতির পরাগ মাখানো প্রজ্ঞা নিয়ে মানব স্বঅবয়ব, দেশ, পৃথিবী ও জগতের
ঘটমানতাকে প্রত্যক্ষ করে। সেও ধর্মবিশ্বাসের আদলে আদম-হাওয়ার মিথের মত
খুঁজে পেতে চায় কার্য-কারনের একটি আদিম যুগোল। ভূমি ধ্বস, উষ্ণতা, মহামারি
বা একজন শাসক মানবের অস্তিত্বে যে সম্পন্নতা-বিপন্নতা সৃষ্টি করে তার বিশ্লেষণে
কার্য-কারনের ক্রোমোজোমের শিকল ধরে ধরে পৌঁছাই প্রাগৈতিহাসে, সংলগ্ন থাকি
ইতিহাসে, পৌছুতে চাই ভবিষ্যতে। এই কালিক-ধাবনে প্রজ্ঞার উচিয়ে থাকা রৌদ্রাকাঙ্খি
শাখা-প্রশাখা থেকে উড়তে থাকে জন্মান্তরের ক্ষমতা সম্পন্ন অনুভূতির বিস্ফোরক পরাগ,
ঝরে পরে মানবের পথ-পরিক্রমার মানচিত্রে। কবিতার ডালায় কুড়িয়ে নিলেই তা কবিতা
বা নিহিতার্থে রাজনৈতিক কবিতা।

একটি কাব্যিক নীরবতা

শব্দের পাঁজর ছুঁয়ে

Highlights:

শব্দের পাঁজর ছুঁয়ে

আইসক্রিম হাতে
স্কুল পালানো কিশোরী,
কিংবা
অপলক তাকিয়ে থাকা কিশোর,
কিংবা একটা মধ্য দুপুর,
আমাকেও ডেকে নিতে পারতো
ছায়াসঙ্গী হতে।

কিংবা বলতে পারতো মেঘ ডেকে আনা
অচিন বাঁশীবাদকের কাছে
তৃষ্ণার বর চেয়ে আনতে।

আমি অনেক গ্রীষ্মে
অপেক্ষায় থেকেছি, ঝরা পাতার মত
পায়ের নীচে বিছিয়ে
আমার পাঁজর বেয়ে হেটে যাবে
উদোম কিশোরী।

আমি লাল পাহাড়ের মত
সাদা বুক বকের কাছে চেয়েছি
একটা পালক,
কাকের কাছে চেয়েছি
একটা নখ।

আমি অপেক্ষায় থেকেছি
কিশোরীর স্কুল শেষে ফিরে আসার,
কিশোরের অপলক চোখের,
কিংবা উচ্ছল দুপুর রোদের।

আমাকে দাড় করিয়ে রাখতে পারতো
একটা প্রত্যাঘাত,
কিংবা একটা প্রতিশ্রুতি।

 

শব্দের পাঁজর ছুঁয়ে

অনার্যের সাইকেল

Highlights:

নিজস্ব অন্ধকার থেকে ছড়িয়ে যাচ্ছে ঢেউ—চারিদিকে অনাহুত স্বপ্নের প্রলাপ। তুমুল তীব্রতায় প্রবাহিত স্বপ্নের মতন হাজির হয় আর্য-অনার্যের প্রতিবিম্ব। মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকে অসমাপ্ত সিঁড়ি। সেখান থেকেই শুরু হয় ‘অনার্যের সাইকেল’। চলতে থাকে। চলতেই থাকে। সহস্র অশ্বখুর আর মায়ার বাঁধন কেটে নিজস্ব আয়নার দিকে। এমন বিসর্জন কিংবা আত্মআবিষ্কারের প্রলোভন নিয়ে হাজির হয়েছে বাংলা অঞ্চলের পুরাতীর্তি ও সাগরীয় সনেটের কাক্সিক্ষত একগুচ্ছ সিঁড়ি। নির্দ্বিধায় উড়াল দেয়া যায় সে পথে—ফেলে আসা ঠিকানার দিকে কিংবা সমসাময়িক তৈলচিত্রের অভ্যন্তরে। প্রস্তুুতি পর্ব পেরিয়ে আসা অগ্রসর ক্ষুধার পথিককে এই সচেতন নির্মাণের তীব্র দহন ও সাইকেলের রূপ-রস আরো উজ্জ্বল করে তুলবে।

অনার্যের সাইকেল

তুমি নেই, তোমার বন্ধন পড়ে আছে

Highlights:

বইয়ের ফ্ল্যাপ

রাশান ভদকা বা কোরিয়ান সজু নয়
গেলাসের পর গেলাস শূন্যতা পান করে
মাতাল হয়ে পড়ে আছি তোমার স্মৃতির সামনে।

যেমন দেবদাস পার্বতীর দরোজায় পড়ে ছিল!

অনেকেই বলে কিংবা তুমিও বলোÑ কেবল শূন্যতা নয়
এর সাথে কিছু জলের মতন করে হাহাকার মেশাও,
তাতে জমবে ভালো, মাথাটা আরো বেশি ফাঁকা লাগবে।
গেলাস ভরতি ওয়াইনের ওপর যেমন বরফকুচি ভাসে
দেখবে তুমিও ভাসছো প্রেমিকার বুকের ওপর
কিংবা তার রাশি রাশি চুম্বনের নহরে!

আহা, ব্যাকরণ মেনে কি আর নেশা চলে?
এক পেগ, দুই পেগ করে শূন্যতা খাবো?

তোমার নামে যখন শূন্যতার বোতল উজার করে দিচ্ছি
তখন তুমি হয়ে যাচ্ছো ধ্রুপদী সঙ্গীত,
জীবনানন্দের সমকালীন আধুনিক কবিতা!

তুমি নেই, তোমার বন্ধন পড়ে আছে

অপুষ্পক বারুদ

4 ★
4 ★
1 Rating
5 ★
0
4 ★
1
3 ★
0
2 ★
0
1 ★
0
(1)

অপুষ্পক বারুদ

এই জন্মটা দলিল করেছি তোমার নামে

1 2 5 6 7 8 9 18 19
Scroll To Top
Close
Close
Shop
Filters
Sale
0 Wishlist
3 Cart
Close

My Cart