Anupranan

Anupranan

(Showing 181 – 192 products of 558 products)

Show:
Filter

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র

Highlights:

 

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র-

দীঘদিন জীবনযাপন পশ্চিমে। কত সব লেখা, বই, পড়া, কতসব সিনেমা, থিয়েটার নাটক দেখা, কতসব টেলিভিশনের রাতজাগা প্রোগ্রামে নিদ্রাহীন। এইসব দেখতে দেখতে পড়তে পড়তে কতসব লেখালিখির মানুষের কথা জানা। জেনে চুপ করে বসে থাকবেন তাই কি হয়। সেসব নিয়ে লেখালেখি। সিলভিয়া প্লাথ, ডিলোন টমাস, ডিকেন্স, মার্ক ডি সাদ, জেফানাইয়া, ভ্যান গফ, গঁগা আরো কত কে। মনে কত প্রশ্ন।  – কেন কান কাটলেন ভ্যান গফ, কেন তাহিতিতে পালানের গাঁগা, কেন ডিকেন্সকে দেখা দিলেন না প্রথম প্রেম বৃদ্ধা মারিয়া বিডনেল, কেন জন ফাাওলস নোবেল পেলেন না, কেন বিয়ট্রিক্স পটার সারাজীবন নরম্যান ওয়েনের আংটি পরে রইলেন, স্বামী তাঁকে সে আংটি খুলতে দিলেন না? কেন কেটলিন ম্যাকনামারা সুখ খুঁজে পেলেন একজন সাধারণ মানুষে ডিলোন টমাসে নয়। ভিভিয়েন হে উড কেন কাটালেন জীবনের অনেকগুলে বছর পাগলা গারদে একা? এমনি সব অসংখ্য প্রশ্ন আর উত্তর খোঁজা। যে দেশে জলভরা মেঘ আর হঠাৎ নামা ঝুপ ঝুপ বৃষ্টি। সেগুলো ছাপা হলো নানা জায়গায়। দেশের ও বিদেশের পত্রপত্রিকায়। সেগুলো কুড়িয়ে দেখলেন পরিমান একমুঠো। সেগুলো মালার মত গেঁথে রচনা করলেন একটি বই। সুহ্রদ উদয় শংকর দূর্জয় সেগুলো পাঠিয়ে দিল ঢাকার অনুপ্রাণন প্রকাশনীতে। যেখান থেকে ওর দুটো বই প্রকাশিত হয়েছে। আমার সেইসব লেখা এবার দুই মলাটে বন্দী হবে। একটি বই হবে। ভাবতেও আনন্দ।
চলুন পাঠক লন্ডনের বৃষ্টিভেজা ঘাসোর মাঠে একবার। দেখা যাক কি আছে সেখানে। এলিয়টের ভাষায় বলি- লেটস গো দেয়ার দেন ইউ এ্যান্ড আই।

পশ্চিমের মেঘ ও রৌদ্র

ভোর বিনিময় প্রথা

Highlights:

কবিতা লিখতে গিয়ে বার বারই মনে হয়েছে, পৃথিবীর চেয়েও আকাশ সুন্দর।
রাতের নক্ষত্রের চেয়ে মানুষ সুন্দর।বাগানের ফুলের চেয়েও মানুষের স্বপ্নগুলো
সুন্দর।
আমি কবিতায় সেই সুন্দর প্রত্যাশাগুলোকেই সাজাতে চেয়েছি।কী পেরেছি-
তা সুপ্রিয় পাঠক-পাঠিকাই বলতে পারবেন!
লেখালেখি গভীর সাধনার নাম। পরবাসে থেকে কাজটি সহজ নয়।তারপরেও
চেষ্টা করেছি, চেষ্টা করছি।

আমার এই কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশ করছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রকাশনী সংস্থা
‘অনুপ্রাণন প্রকাশন’। এর স্বত্বাধিকারী বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা শ্রদ্ধাভাজন আবু এম ইউসুফের প্রতি বিনীত কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
কবিতা মানুষকে আলোকিত করে, কবিতা মানুষকে ধ্যানী করে তোলে।
সংকটকালীন এই বিশ্বে, মানবতার জয় হোক।মানুষে মানুষে ভালোবাসা ছড়িয়ে
পড়ুক- এই প্রত্যাশাই আজ। অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা সবাইকে।

ফারহানা ইলিয়াস তুলি
নিউইয়র্ক
২৩ ডিসেম্বর ২০২১

 

ফারহানা ইলিয়াস তুলি

একা এক দারুগাছ

Highlights:

মায়ের জঠরে রক্তের নদীতে
সাঁতরে সাঁতরে
জন্মাতে চাইনি রক্তপাতে
অস্থির এই পৃথিবীতে

জন্মাতে চাইনি বলে
মা’র সাথে তর্কবিতর্কে-
অপেক্ষা করেছি নয় মাস

মা একদিন পৃথিবীর সব ব্যাথা
গোপনে শুষে বললো
বাছা, ন’মাস তো শেষ,
এবার জন্ম হও
আজ ১৬ ডিসেম্বর

একা এক দারুগাছ

দিগন্তের দিকে হেঁটে যাওয়া মেয়েটি

Highlights:

:আমাদের বিয়ে করা উচিত, রেজি বলেছে

:তোমার তাহলে আমাকে বিয়ের প্রস্তাব করতে হবে প্রথমে, ভেনেসা বলেছে

:আমাদের কয়টি বাচ্চা নেওয়া উচিত?

:দুইটি। একটি মেয়ে এবং একটি ছেলে

নান্দোসে বসে, রেজি ভেনেসাকে নিজের সম্পর্কে সব কথা বলতে থাকে। আর ভেনেসা শুনতে থাকে। মাথা নাড়ে। আর হাসে। পেরি-পেরি মুরগির স্বাদ, চিটচিটে আলু ভাজা, আর মুখের ভেতর বরফ-ঠান্ডা কোকের হিম আনন্দ বয়ে যাচ্ছিল। রেজি বুঝতে পারল মানিব্যাগ ভুলে বাড়ি ফেলে এসেছে। তাই নান্দোসে খাবারের দাম ভেনেসাই দিয়েছিল।

বাড়ি ফেরার সময় তারা এন২৯ নাম্বার বাসে উঠেছিল। বাসের শেষ স্টপে নামার পর রেজি বলল, আমি তোমাকে ফোন করব। মুখে কিছু না বললেও মনে মনে ভেনেসা বলেছে, তোমার কাছে আমার ফোন নম্বর নেই…… (গল্প- পেট)

এই অনুবাদ গল্পগ্রন্থেআছে মোট ১২টি ব্রিটিশ গল্পের অনুবাদ। মূল ইংরেজি গল্পগুলো গত তিন থেকে পাঁচ বছরের ভেতর লেখা। প্রতিটি গল্পে রয়েছে আলাদা প্লট এবং ব্যতিক্রম পটভূমিকার অবতারণা। ইংল্যান্ডে সামাজিক ও পারিবারিক পরিবেশ, মানুষের চিন্তাধারা, জীবন-ধারণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে কিছুটা উপলব্ধি করা যাবে গল্পগুলো পড়লে। এছাড়া, সাহিত্যে পাঠের নির্মল আনন্দ তো রয়েছেই।

দিগন্তের দিকে হেঁটে যাওয়া মেয়েটি

একজন আগন্তুক ও একটি সানগ্লাস

Highlights:

জীবন গল্পের মতো? নাকি গল্পটাই জীবন?- কারো কারো ক্ষেত্রে হয়ত দুটোই ঠিক। গল্পেই জীবন খুঁজে ফেরেন কিনা অহনা নাসরিন, তা নিশ্চিত নয়। নিশ্চিত হওয়ার দরকারও নেই। কারণ নানা নাটকীয়তায় ভরা জীবন তো গল্পের মতোই। জীবনের কোন বাঁকে কী দাঁড়িয়ে আছে কে জানে!

অহনা নাসরিন, কবি ও কথাসাহিত্যিক। টিভি নাটকও লেখেন। তবে সবকটি মাধ্যমেই তিনি চরিত্রকে বাস্তবের মাঝে খুঁজে ফেরেন বক্তব্যকে তুলে ধরবার প্রত্যয়ে। বিশেষত খুঁজে ফেরেন নারীর ভেতরের আসল মানুষটাকে। যে কিনা সমাজ কর্তৃক তৈরি করা শৃঙ্খলে আবদ্ধ নয়। চিরচেনা বাস্তবতা তার লেখায় মাত্রিকতা পায়। তার লেখায় প্রতিবাদ আসে, কখনও জোরেশোরে, কখনও রয়ে সয়ে। এই যেমন চাবুকের ইতিহাস বলতে গিয়ে নিজেই যেন চাবুক তুলে নেন সমাজের স্টেরিওটাইপ ভাবনার বিপরীতে। বেগম রোকেয়ার সুলতানার স্বপ্নের সুলতানা যেন অহনা নাসরিনের গল্পেও উপস্থিত হয় সমাজের অসঙ্গতিকে তুলে ধরে নারীর মনোজগতের মানুষটাকে জাগিয়ে তুলতে।

একজন আগন্তুক ও একটি সানগ্লাস- অহনা নাসরীনের দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ, কিন্তু ভাব এবং ভাবনার বিস্ফোরণে তিনি বেশ পরিণত। এক ডজন গল্পের এ বইয়ের সংকলনের গল্পগুলোর ভাষাশৈলীতে যতটা না চাতুরতা বক্তব্যকে প্রকাশের আকাঙ্খা যেন তারচে বেশি। এ বইয়ের গল্পগুলো হলো- রোবট, চাবুকের ইতিহাস, একজন আগন্তুক ও একটি সানগ্লাস, আদালতের একটি রায়, অতঃপর.., ফুগোর সুইসাইড, ঢেউয়ের পর ঢেউ, ঘ্রাণ, জবানবন্দি,বেলাশেষে ফিরে এলে, ভেজা শ্রাবণে জোসনা হাসে, এক রাতের গল্প এবং একটি ভ্রুণ হত্যার নেপথ্যে। গল্পের নামগুলোও বেশ চমকপ্রদ।

শত-শত এক ঘেয়েমি বইয়ের ভিড়ে যেসব পাঠক ভিন্ন স্বাদের এবং প্রথাগত ধারা ভঙ্গকারী বই পড়তে আগ্রহী তারা নির্দ্বিধায় এ বই পড়ে আনন্দ পাবে।

একজন আগন্তুক ও একটি সানগ্লাস

মহামারী দিনের প্যারাবল

Highlights:

‘মহামারী দিনের প্যারাবল’ গ্রন্থটি বাংলা ভাষায় প্যারাবল চর্চার অন্যতম সংযোজন। প্যারাবলের কাঠামোকে আষ্টেপৃষ্টে নিতে সহজ করেছে এর  গল্প,চরিত্র, সংলাপ ও বর্ণনার ভাষাগত নিজস্বতা। মহামারীকে কেন্দ্র করে রচিত হলেও এর গল্পরা বহুল পঠিত হবে ঘুরেফিরে। বইয়ে প্রকাশের পূর্বেই এই গ্রন্থের কিছু প্যারাবল ইংরেজিতে তর্জমা হয়েছে এবং গ্রাফিক আকারে প্রকাশিত হয়েছে, যা অন্য ভাষার পাঠকের কাছে এর গুরুত্বকে প্রকাশ করে।

 

মহামারী দিনের প্যারাবল

নিষাদের ডালপালা

Highlights:

আমাকে শেখায় নিরক্ষর হাওয়া, আলাভোলা স্রোত
ছাতিম ফুলের  ঘ্রাণে নারীগন্ধ চিনি
অনেক পিছিয়ে পড়ে নরম মাটিতে দেখি
খরগোশ রেখে গেছে পায়ের অস্পষ্ট ছাপ, আমার বাংলায়

কার ভিটে পড়ে আছে গ্রামের দক্ষিণে?
কিছুদূরে  হা-করা মুখের নদী, কখনো সে অজগর
কখনো বা ঋতুমতী বউয়ের আদর

নিষাদের ডালপালা

জাতিস্মর

Highlights:

রাজনৈতিক রণনীতি ও রণকৌশলে হয়তো ভুল ছিলো, কিন্তু সমতার স্বপ্ন দেখায় তাদের ভুল ছিলো কি? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া কঠিন বটে! একদা সারা বাংলায় বিশেষ করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সমতটে সমতার স্বপ্ন দেখার বেপথু স্বপ্নবাজ তরুণেরা পথে নেমেছিলো পথ হারিয়ে, তাদের নিষিদ্ধ সুবাসের মতো জীবনের চালচিত্রকে উপজীব্য করে সাহিত্য রচনা হয়েছে কমই। লেখকদের নাম উল্লেখ না করেও বলা যায়, এমন লেখার গুরুত্ব আছে বৈ-কি! বিশেষ করে রাজনৈতিক মতাদর্শের সংকট যখন বিশ্বজুড়ে, তখন সংকটাবর্তে জর্জরিত মানবিক অলিগলিতে এসব অমানবিক অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন আর তার অভিঘাতে লালসন্ত্রাস, অস্ত্রবাজি, এনকাউন্টার, ক্রসফায়াস শব্দসমূহ আমাদের কাছে অন্যরূপে ধরা দেয় কখনো কখনো। লেখক গল্পচ্ছলে কথোপকথনের ভঙ্গিতে তার রচনায় এসব খুঁটিনাটি বিষয়কে তুলে ধরেছেন নির্মোহভাবে। এ কাজটিও সহজ নয় এ কারণে যে, তাতে সাহসের প্রয়োজন; সর্বোপরি তা অনাকাক্সিক্ষত বিতর্কের জন্ম দিতে পারে। তবুও তর্কাতীতভাবে লেখক সাহসের সাথে সে কাজটিই করে চলেছেন দীর্ঘদিন ধরে ইতিহাসের নানা ঘটনাবলিতে আশ্রয় করে তার বিভিন্ন লেখায়। সেসব লেখাকে মলাটবন্দি করেছেন, যেন-বা পুনর্জন্মের আদলে সেসব নিষিদ্ধ (!) দিনযাপনে, আমাদের মানস-ভ্রমণের কালযাপনে। অনুভূতির সততায় সত্যের দোরগোড়ায় এসব লেখায় পাঠক খুঁজে পাবেন অন্যরকম গল্পের রসাস্বাদ Ñ এমন প্রত্যাশা থাকবেই।

কাজল মাহমুদ
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ প্রগতি লেখক সংঘ
চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখা।

জাতিস্মর

ডেকে নিও গোপনে

5 ★
5 ★
1 Rating
5 ★
1
4 ★
0
3 ★
0
2 ★
0
1 ★
0
(1)
Highlights:

‘পুরো সিরিজটির মধ্যে টের পাই, তুমি শক্তিমত্তা নিয়ে ধেয়ে আসছ।’ বেশ কিছুদিন হয় মারুফ আহমেদ নয়ন ‘ডেকে নিও গোপনে’ পাণ্ডুলিপিটি মেইল করে পড়তে দিলে পাঠপ্রতিক্রিয়ায় উপর-উদ্ধৃত বাক্যটি লিখেছিলাম। আজ সেই পাণ্ডুলিপির পুণঃপাঠে ওই বাক্যটিকে রেখেই কথা বলতে হচ্ছে। নয়ন বয়সে নবীন, তুলনায় ওঁর কবিতা অনেক ম্যাচিউর। অবাক হতে হয়, পাণ্ডুলিপির কবিতাগুলো সদ্য বয়সন্ধিকাল পেরিয়ে আসা একজন কবির লেখা। সে ক্ষেত্রে পোলিশ কবি রেনিয়া স্পাইগেলের কথা মনে পড়ে। যদিও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হলোকস্টের শিকার হয়ে রেনিয়া’র কিশোর বয়সেই দুঃখজনক মৃত্যু হয়েছিল, তা বাদে কবিতার বোধ ও চেতনার দিক থেকে নয়ন যেন রেনিয়ার উত্তরাধিকার। মারুফ আহমেদ নয়নের কবিতায় আবহমান বাংলা কবিতার আবেগ আছে, তবে তা বাড়াবাড়ি পর্যায়ের মনে হয় না। আবেগের লাগাম টেনে ধরে তার যথার্থ ব্যবহারের সক্ষমতা আছে নয়নের। ওঁর কবিতায় চিত্রকল্প ও কল্পচিত্রের ব্যবহারগুলো মুগ্ধ করে। ওঁর ভাষা বয়ন সুন্দর-স্বচ্ছ। কবিতায় অনুকরণ অনুসরণ নিয়ে আজ কথা উঠছে। কারও কবিতার ভাষা বা শৈলী পাঠক সমাজে সামান্য মান্যতা পেলে তাকেই মুদ্রার মতো ভাঙিয়ে লিখছেন অনুজ ও সমসাময়িকরা। সে ক্ষেত্রে মারুফ আহমেদ নয়ন নিজেকে অপর দূরত্বে রাখেন। শিল্পের জন্য কবিতার জন্য যা স্বাস্থ্যকর। আবহমান বাংলা কবিতার মুকুটে মারুফ আহমেদ নয়ন একটি নতুন পালকের সংযুক্তি হিসেবে স্মরণীয় হোক।

মাসুদার রহমান
সোনাপাড়া
১৬/১১/২০২১

ডেকে নিও গোপনে

উন্মাদ ফুল

Highlights:

কবিতা মৃদুর তীব্রতা। মৃদুভাষের তুলি দিয়ে ভাবনার আঁকিবুকি। তীব্র আঁকিবুকিগুলো রায়হান শরীফের কবিতায় এসে ভাষণ,বক্তৃতা, শ্লোগান হতে পারিনি, বরং নিজেরাই পথ করে নিয়েছে। চলেছে অনবধানে কবির ষড়যন্ত্রের বাইরে গিয়ে, নিজস্ব ব্লুপ্রিন্ট মাফিক পথ চলে!

সকল পথের গন্তব্য কিন্তু সাবলিমিটিকে ধরার (অপ)চেষ্টা।এর শেষ নেই।তাই কবিতাও লেখা হচ্ছে, হবে, হতেই থাকবে। একজন পাঠক না থাকলেও পৃথিবীতে একজন কবি ঠিক ততদিন থাকবেন যতদিন ভাষা থাকবে কারণ ভাষার সম্পূরক কোণই কবিতা। রায়হান শরীফ তাঁর দেখার ভঙ্গিমায়, তাঁর উপস্থাপিত সম্পূরক কোণে পাঠককে আহবান করেন এক বিচিত্র আনন্দ-ভ্রমণে।

গোয়েন্দা লালভাই

Highlights:

ঢাকা-শহর থেকে কিছুটা দূরে ধামরাইয়ে নিজের বিলাসবহুল বাড়িতে খুন হলেন একজন প্রবীণ ও সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যাপক। শুরুতেই একটি স্বার্থান্বেষীমহল ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার ষড়যন্ত্র করতে থাকে। এজন্য তারা অধ্যাপকসাহেবের খুনের দায়ে গ্রেফতার করে তাঁর আপন-ভাগ্নে আজাদ কালামকে। কিন্তু এটা মেনে নিতে পারে না আজাদ কালামের আপন ছোটভাই আজাদ রায়হান। সে ভাইকে বাঁচাতে ই-মেইলে অনুরোধবার্তা পাঠায় তুখোড় গোয়েন্দা লালভাইয়ের কাছে। আজাদ রায়হানের অনুরোধক্রমে কেসটা হাতে নেন গোয়েন্দা লালভাই।
শুরুতেই লালভাই কেসটার মূলঘটনা-অনুসন্ধানে মনোনিবেশ করেন। তিনি এই খুনের মোটিভ ও প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত করার জন্য একেবারে উঠেপড়ে লাগলেন। কিন্তু এতে প্রবলভাবে বাদ সাধে স্থানীয় থানার ওসি গোলাম মওলা। সে লালভাই ও তার সহকারীদের একরাতের মধ্যে ক্রসফায়ারে হত্যা করার হুমকিধমকি দিয়ে কেসটার তদন্ত-কাজ থেকে তাদের দূরে সরিয়ে দিতে চায়! শেষ পর্যন্ত কি লালভাই পারবেন এই কেসটার মূলরহস্য-উদ্ধার করতে?…আর মাত্র আড়াই দিনের মধ্যে লালভাই কেসটার এমন একটি সত্যউদ্ধার করলেন যাতে আরও বেশি হিং¯্র হয়ে উঠলো ওসি গোলাম মওলা! শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল—জানতে হলে পড়–ন ‘গোয়েন্দা লালভাই’ সিরিজের অনবদ্য প্রথম বই।

গোয়েন্দা লালভাই

স্বাধীনতার জন্য

Highlights:

‘মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা এবং স্বাধীন দেশ দেখে গেলেন ইমনের মা। কিন্তু স্বাধীন দেশে নিজের বাসায় আর জীবিতাবস্থায় ফিরতে পারলেন না। শেষ নিশ্বাস ত্যাগের পর মায়ের মরদেহটা ইমন সেই কম্বলটি দিয়ে ঢেকে দেয়, যে কম্বলটি সে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পেয়েছিল। এছাড়া কি-ই বা ছিল তার?
মাকে নেয়া হয় শ্মশানে। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র ক’দিনের ব্যবধানে মাকে হারালো ইমন!
এ পর্যায়ে এসে ইমন চৌধুরী বলে, মায়ের কথা এখনো খুব মনে পড়ে। মা! পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ, সুন্দর এবং পবিত্র একটি শব্দ। যা কিনা মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা এবং এই দেশ মাতৃকার মতই যথাক্রমে বিশাল, মহান এবং সুন্দর। একাত্তরে মাকে হারিয়েছি সত্য, তবে পেয়েছি স্বাধীনতা এবং মানচিত্র।
আমার মায়ের স্মৃতির সাথে জড়িয়ে যায় এদেশের জন্মকথাও। মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা এবং এদেশটাই এখন আমার মা।’

ময়মনসিংহ অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অবলম্বনে রচিত কিশোর উপন্যাসটি নিছক কোনো ডকু-ফিকশন নয়। আশার করা যায়, এটি এমন একটি ফিকশন হয়ে উঠেছে, যা কিশোর উপযোগী পাঠকসহ সব শ্রেণীর পাঠকের উপন্যাস পাঠের আনন্দ দেবে। পাশাপাশি ময়মনসিংহ অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কেও ধারণা দেবে।

স্বাধীনতার জন্য

1 2 14 15 16 17 18 46 47
Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
1 Cart
Close

My Cart