আসমা সুলতানা শাপলা (শাপলা সপর্যিতা)

আসমা সুলতানা শাপলা (শাপলা সপর্যিতা)
কবি ও কথাসাহিত্যিক। শাপলা সপর্যিতা নামেও লিখেছেন। জন্ম-১৯৭৩ সালে সিলেটের সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কলোনিতে। বাপ-দাদার ভিটা সুনামগঞ্জের চান্দেরনগর গ্রামে। বাবা মোহাম্মদ আব্দুল হক ও মা অনোয়ারা খাতুন। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে বি এ (সম্মান) ও এম এ পাশ করেন। এখন ঢাকার অরণি বিদ্যালয়ে বাংলাসাহিত্য পড়ান।

প্রকাশিত বই – নহন্যিয়া (গল্প সংকলন, ২০২২), উত্তরউপনিবেশী হরফেরা (কবিতার বই, ২০২২) গতজনমের সব দাগ (কবিতার বই, ২০২১) হান্ড্রেড ফেসেস অফ উইমেন (আত্মজীবনীমূলক জার্নাল, ২০২০, দ্বিতীয় মুদ্রণ ২০২২) মগ্নচৈতন্যের কবি ও কবিতা (প্রবন্ধ, ২০২০), গুপ্তহত্যা অতঃপর (গল্প, ২০১৮) টাইম মেশিন (২০২২ বাংলাদেশ, ২০১৭ কলকাতা)। দুই বাংলার নির্বাচিত দশজন কবির কবিতার ইংরেজি অনুবাদ সংকলন সিঙ্গাপুরের কিতাব পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত-The Great Bengali Poetry Underground (২০২১) তার দশটি কবিতার ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

উত্তরউপনিবেশী ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ আসমা সুলতানা শাপলা এখন সক্রিয়ভাবে উত্তরউপনিবেশী সাহিত্যচিন্তা ও মান কথ্য বাংলায় সাহিত্যচর্চা নিয়ে কাজ করছেন।

আসমা সুলতানা শাপলা (শাপলা সপর্যিতা)

Showing all 3 results

Show:
Filter

সম্পর্কটা শুধুই জৈবিক – আসমা সুলতানা শাপলা

Highlights:

যে জীবন মানুষের সে জীবনও কখনো পশুর মতো ধুঁকে ধুঁকে বাঁচে যখন মানুষই মানুষের উপর জেঁকে বসে। চিন্তা শুভবুদ্ধি আর বিবেকের ধার কমে গেলে মানুষ অমানুষ হয়ে উঠে। তাছাড়া, পুরুষতন্ত্র, সামন্ততান্ত্রিক মনোভঙ্গী বোধশক্তি যখন তার আত্মশক্তির উদ্বোধনের নাগাল পায় না তখন তা মারাত্মক আকারে নেমে আসে আসেপাশের সব মানুষের উপর এমনকি স্ত্রী-সন্তানের উপর। মানুষ যখন হয়ে উঠে পরজীবী তখন তা গোপনে নিঃশেষ করে তার প্রাণ-শক্তি-সাধ-আহ্লাদ। ধ্বংস হয় স্বাভাবিক জীবনাচরণ। কখনো কখনো তার মরণও ডেকে আনে। চারপাশের মানুষের সাথে সম্পর্কগুলা যখন হয়ে উঠে পুরাপুরি জৈবিক। আসলে জৈবিক অর্থ কি! জীবন সম্পর্কিত যা কিছু তাই তো জৈবিক হবার কথা। তাই না! তবু, অকর্মণ্যতা-বিচারবুদ্ধিহীনতা-প্রজ্ঞাহীন জীবনদর্শন-জিদ-লোভ এসবই মানুষকে ঠেলে দেয় স্বার্থপরতার দিকে। দিকে-দিকে ঘরে-ঘরে দেশে-দেশে জাতিতে-জাতিতে ধর্মে-ধর্মে নেমে আসে তখন মাটি নিয়ে কাড়াকাড়ি, সম্পদের উপর আগ্রাসন। চলে সাম্রাজ্যবাদ, চলে ঠকবাজি, কেড়ে নেওয়া, কেড়ে খাওয়া, চাপিয়ে দেয়া, ভোগ করা, জ্বালিয়ে দেওয়া, পুড়িয়ে দেওয়া, হত্যা, লুঠ, যুদ্ধ, ধর্ষণ। তার সবেচেয়ে বড় আঘাতটা গিয়ে পড়ে নারীর উপর। মনস্বিতা সেই, জ্বলন্ত-সত্যের মতো মিথ্যা হয়ে জ্বলে আছে সবটা উপন্যাসে। যে নির্যাতিত স্বামীর দ্বারা। যে ঠকে যায় প্রেমিকের লোভের কাছে। একজন মুসলমান নারী বলে একজন জাতভেদ প্রথায় বিশ্বাসী সনাতন প্রেমিক পুরুষের কাছে যেথানে আত্মার পবিত্র দান অর্থহীন হয়ে পড়ে। যে পুয়ালচাপা পড়ে আছে এই সামাজিক প্রথায়। যে নির্যাতিত তার পরিণত মেধাশক্তির উদ্বোধনের কারণে। যার মন মরে পড়ে আছে কেবল একটা দেহ নিয়ে এই সংসারে। যে আয় করতে পারে, যে নিজের ভালোলাগা ভালোবাসার চেয়ে অনেক উঁচুতে ধরে রাখতে চায় পারিবারিক মূল্যবোধ, যে পায়ের নিচে পড়ে থেকেও ভাবে পায়ে পিষেফেলা মানুষটির একাকীত্ব নিঃসঙ্গতা আর অসহায়ত্বের কথা। তাতে কি শেষ রক্ষা হয়! হয় না। অন্যদিকে জীবনের প্রত্তুষে যে পুরুষ ছিল প্রেমিক সে হয়ে উঠে অবিশ্বাসী-রাজনীতিবিদ-যোদ্ধা। যে সংসারী যে পিতা যে স্বামী নীরবে মুখ বুজে সয়ে যায় জীবন জীবন ধরে বাড়ির আর সবার চাওয়া পাওয়ার খড়গ অনেকের মধ্যে থেকেই সে একা। যাপন করে বিরহী জীবন। দেশান্তরী হয়। আবার ফিরে আসে দেশে। ফিরে আসে যুদ্ধে ফিরে আসে ঘরে ফিরে আসে জলপাইগুড়ি-তরাই-নকশালবাড়ি ছেড়ে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে। ছোটভাই আর তার ছেলের পেতে রাখা মৃত্যুফাঁদের মাঝখানে ঝুলে থাকে স্ত্রী-পুত্রসহ তার জীবন। জন্মের পর যে বিশ্বাসে গড়ে উঠেছিল তার নিজের পারিবারিক আইন ফিরে আসে তারই মাঝে। অশান্ত-অস্থির, প্রত্যাশার সাথে পাওয়ার অমিল-বেমিল সব গিয়ে উপনীত হয় একটি জায়গায় যাতে সুখ যাতে শান্তি যাতে আত্মার অমলিন স্পর্শ পাওয়া যায়। তাই মনস্বিতা নামের মরে যাওয়া মেয়েটির পূণর্জন্ম হয় তমালকৃষ্ণের কন্যা-বিয়োগ ব্যথাতুর মনে। মনস্বিতা জৈবিক সম্পর্কগুলার মধ্যে পড়ে যায়। তবু মরিয়া সে, মাতৃত্বের হাহাকার তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় তাকে যা একই সাথে জৈবিক ও আধ্যাতিক।

ধর্মীয় বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের টানাহ্যাচড়া, জাতভেদে আত্মম্ভর মানুষমন, মানব মানবীর জটিল জৈবিক সম্পর্ক, নকশালবাড়ি আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অজস্র সত্যের মতো কাহিনী ও চরিত্র জড়িয়ে ভরিয়ে দুই খন্ডে গড়ে উঠেছে ‘সম্পর্কটা শুধুই জৈবিক’ উপন্যাসের বিশাল আখ্যান। যার এক একটি চরিত্র ধারণ করেছে নানা সত্য ঘটনা কিন্তু চরিত্রগুলার বেশির ভাগই লেখকের মনোবেদনায় কিবা মনোহরণে নির্মিত।

Somporkota Shudhui Joibik

হান্ড্রেড ফেসেস অফ উইমেন

Highlights:
ভূমিকা – দ্বিতীয় মুদ্রণ
একটি বছর পার হতে না হতেই আমার মতো দল-মত-সংঘ-সংগঠনের বাইরে একা দাঁড়িয়ে ঘরের কোণে ধ্যানে বসা একজন লেখকের লেখার প্রথম মুদ্রণ শেষ হয়ে যাবে, দ্বিতীয় মুদ্রণে যেতে হবে প্রকাশককে, এই ঘটনাটা যেন আমার জন্য অভাবিত। তবু সুন্দর। উৎসাহ দেবার মত ঘটনা।
আত্মজৈবনিক লেখার জন্য নাকি যথেষ্ট বয়স লাগে। আর ঝুলিতে থাকা লাগে দেশ-পৃথিবীজুড়ে থাকা কিছু সফলতার গল্প! কিন্ত আমার তো তা নাই। আমার বয়স জীবনের হিসাবে যতই হোক আমার সঞ্চয়ে আছে কিছু ব্যর্থতা, আছে অপমান, আছে অন্যায়ের নিচে পদদলিত হবার গল্প। আমি জীবন জীবন প্রেমের তাপসী। সাধ্বী নারীর মতই বন্দনা করেছি প্রেমের দেবতাকে। মাত্রার বাইরে গিয়ে তার জন্য কিছু করার দায়িত্ব ও তাগিদ অনুভব করেছি বার বার। তাই এই দায়ের ভিতরে পড়েছে প্রেমিক, পড়েছে ভাই, পড়েছে বোন, পড়েছে অন্য কোনো নারী। কিন্তু আসলে এই সমাজে পরিবারে পৃথিবীতে যার যতটুকু কাজ তাকে ততটুকুই করতে দিতে হবে বা করিয়ে নিতে হবে। তাই করতে দেইনি বা করিয়ে নিতে পারিনি বলে তারই দায়ভার নিজেকেই বহন করতে হয়েছে। তাই সব পাপ ও অন্যায়ের ফলাফল হয়ে উঠেছে আমার জীবন। একটা সময় দেয়ালে পিঠ ঠেকেছে। পারগেশন বলে একটা বিষয় আছে, হয়তো এ লেখা তাই, অথবা নিজের সন্তানের কাছে একটা কৈফিয়ত। এই সামাজ ও রাষ্ট্রের কাছে একজন নারীর চলার পথে মাথা উঁচু করবার জন্য চরম মূল্য দেবার বয়ান। হারানোর ব্যথা। আর অন্যসব নারী ও পুরুষের সামনে রেখে যাওয়া এক দলিল। এত যে ব্যথার কথা তারই মাঝে অপরূপ সুন্দর বলতে ছিল আমার লালমাই পাহাড়ের কোলের কাছে পড়ে থাকা একটা শৈশব, ছিলেন একজন মহীয়সী মা। ছিলেন একজন সন্তানবৎসল বাবা। একই সাথে একজন নারী হিসাবে এই সমাজে বেড়ে উঠার গহীন গুঢ় বেদনা ও অপার আনন্দ। এই দুই সম্বল করে লেখা এই আত্মজৈবনিক জার্নাল ‘হান্ড্রেড ফেসেস অফ উইমেন’।
লিখতে বসেছিলাম যখন সংসারে দম আটকে মরতে বসেছিলাম দুই অবুঝ শিশুসন্তান নিয়ে। যখন লেখার বিরুদ্ধে প্রতি মুহূর্ত। চরম বিপরীত প্রতিবেশ। বেঁচে থাকা দুঃসহ। সময় দুরন্ত। তখন বেঁচে থাকা মানে লেখা। একমাত্র লেখা ছাড়া আর অন্য কোনো পথ নেই বাঁচবার। আর এই বই লিখতে লিখতেই বের হয়ে এলাম স্বামী সংসার ছেড়ে। বছর দুই অনলাইন পোর্টাল চিন্তাসূত্রে প্রকাশিত হল ‘নারী’ নামে। কলকাতা থেকে এক প্রকাশক এলেন এই ধারাবাহিকটি পড়তে পড়তে। বললেন, ‘নারী পড়তে পড়তে মনে হল বাংলাদেশ থেকে এই লেখকের একটি লেখা আমাকে প্রকাশ করতে হবে’। তখনও ভাবিনি কোনোদিন বই হবে এই অপাংক্তেয় লেখাটাই।
কলকাতা থেকে চিত্রকর মুক্তিরাম মাইতি বিনিময়হীন শর্ত দিয়ে প্রচ্ছদ এঁকে দিলেন সেও প্রায় বছর তিন আগে। কয়েকজন প্রকাশক প্রশ্ন করলেন কেন তিনি এই বই টাকা ছাড়া প্রকাশ করবেন? আমি সেদিন তার উত্তর দিতে পারি নি। আজ যখন পাঠক বন্ধু পরিচিত কিংবা অপরিচিত কেউ বইটি পড়ে ভেতর বাহির নিয়ে কথা বলেন তখন আমিও বিস্মিত হই।
পরাজয়ের গল্প এতটা ভালোবাসবে কেন মানুষ! হয়তো এমন কোনো সত্য এখানে আছে যা পাঠক পড়বার সাথে সাথেই উপলব্ধি করতে পারে। শব্দে শব্দে বাক্যে বাক্যে মিথ্যা, লুকানো, শাসকের ভয়ে থাকা কোনো নারীর আড়াল ভেঙে বের হয়ে আসার এই সত্য বলবার অসম সাহসই হয়তো গোপনে কেউ লালন করে। সামনে আসতে বা আনতে পারে না। তখন অন্য কোনো নারীর মধ্যে আবিস্কার করে নিজেরই কোনো গোপন সত্য। তাই হয়তো আজ পাঠকের কাছে এর এতটা আদর।
আমি জানি এই দলবাজ সাহিত্যের উঠানে আমার কোনো পালনকর্তা নাই। আর আমিই বা তা মানবো কেন? আমি তো নারী থেকে স্বাধীন মানুষ হয়েছি। তাই আমার যা অর্জন তা আমাকেই করতে হবে, একা। আর তাতেই আমার অহংকার। তাতেই আমার প্রতিষ্ঠা। এই আমার জগৎ মাঝে একমাত্র পাওয়া। তাই কোন প্রচার মাধ্যম আমার আমার লেখা নিয়ে নিশ্চুপ তা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই কোনো। কোনো বুদ্ধিজীবী-কামেল আমার লেখা নিয়ে কিছু বললেন কি না তাতে আমার কোনো আগ্রহ নাই। আমার ঈশ্বর পাঠক। আমি জানি পাঠক নাই তো ওইসব কামেল-বিদ্বান-সাহিত্যবোদ্ধারা কে কি বলল তাতে কিই বা এসে যায়।
লেখক থাকেন পাঠকের মনে। যদি সেই হাজার হাজার মনকে ছুঁতে পেরেছি আজ এবং পারি আগামীর কালগুলাতে এই হবে আমার জয়। পাঠকের এই ভালোবাসাকে পাথেও করেই লিখে যেতে চাই আমরণ। অন্তত আরও তিনটি খন্ডের দলিলে রেখে যেতে চাই আমার যাবতীয় কাজ যা এই সমাজের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে আজও।
বইটি আদরে যত্ন করে প্রকাশ করার দায়িত্ব নিয়ে অনুপ্রাণন প্রকাশনের স্বত্ত্বাধিকারী আবু এম ইউসুফ ভাই কৃতজ্ঞতায় বাঁধলেন। চিত্রকর মুক্তিরাম মাইতির কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নাই। ‘চিন্তাসূত্র’ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল হকের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই যিনি প্রথমবারের মতো ধারাবাহিক ভাবে লেখাটি প্রকাশ করেছিলেন বছর দুয়েক ধরে। অস্ট্রেলিয়ার ‘প্রশান্তিকা’ বইঘরের স্বত্ত্বাধিকারী আতিকুর রহমান ভাইকেও কৃতজ্ঞতা জানাই প্রথমবারের মতো এই বইটিকে বাংলাদেশের বাইরের পাঠকের কাছে নিয়ে যাবার জন্য।
আর, দুই বাংলা জুড়ে আমার যত পাঠক। সারা পৃথিবী জুড়ে যারা বইটি পড়েছেন ও পড়ছেন তাদের প্রতি রইল ভালোবাসা।
শাপলা সপর্যিতা
১১ মার্চ, ২০২২
ধানমন্ডি/ঢাকা

Hundred Faces Of Women

মগ্নচৈতন্যের কবি ও কবিতা

Highlights:

ভূমিকা

কবিতার ভেতর ঘুমিয়ে থাকে এক অদ্ভুত জীবন কিংবা জীবনের গভীরে লুকিয়ে থাকে এক অদ্ভুত কবিতা। সে গভীর আর অদ্ভুতের উপলব্ধিই আমার তপস্যা। সে তপস্যা জড়িয়ে ধরে আষ্টেপৃষ্ঠে কোনো কোনো মুহূর্তে যখন প্রাত্যহিক জীবনের আর সব কাজ ঘর গেরস্থালি তুচ্ছ হয়ে পড়ে। এ আমার বহুকালের যাপন। কিন্তু তা নিয়ে লিখবো কখনও এমন সাহস ছিল না। দৈনিক সংবাদের সাহিত্য সাময়িকীর সম্পাদক কবি ওবায়েদ আকাশের প্ররোচনায় প্রথমবারের মতো সৈয়দ শামসুল হকের পরানের গহীন ভিতর, আবুল হাসান ও নির্মলেন্দু গুণের কবিতাগুলো নিয়ে লেখা গড়গড় করে বেরিয়ে যায় আমার কলম ধরে যা সংবাদ সাহিত্য সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৪/২০১৫ সালে। পরবর্তীতে কবি ও প্রাবন্ধিক মোহাম্মদ নূরুল হকের আস্কারায় রফিক আজাদের কবিতা, রবীন্দ্রনাথের কবিতায় মৃত্যু চেতনা ও নিজেরই আগ্রহে শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের যে কবিতাগুলো স্টেজে উপস্থাপিত হয়েছিল সেগুলো নিয়ে লিখে ফেলি অনায়াসে। তাই এ গ্রন্থের সকল লেখা আমার কাছে অনুভবের সহজ বর্ণনার গদ্য হিসেবে স্বীকৃত যা উপরে উল্লেখ করা দুজনের কারণে না হলে হয়তো কোনোদিন লিখিত হতোই না। এই লেখাগুলো সংকলিত করে গ্রন্থ হিসেবে সাদরে প্রকাশের দায়িত্ব নিয়ে অগ্রজ লেখক ও প্রকাশক আবু এম ইউসুফ ভাই কৃতজ্ঞতার চেয়ে মায়ার বাঁধনে বেঁধে নিলেন।

মগ্নচৈতন্যের কবি ও কবিতা

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping