
সরদার ফারুক। জন্ম: ১৯৬২ সালের ৯ নভেম্বর, কপোতাক্ষ নদের তীরে খালিশপুরে। পৈত্রিক নিবাস বরিশালের কাশীপুর। পেশায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। ছাত্রজীবন থেকেই প্রগতিশীল ছাত্র-শ্রমিক-কৃষক আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। বরিশালে ঘাটশ্রমিকদের আন্দোলন, ডেমরায় শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সংগ্রাম ও বাজিতপুরের জেলেদের লড়াইয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। নব্বইয়ের ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৮৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচনও করেন। ছাত্রজীবন থেকেই বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত লিখছেন। ১৯৮০ সালে বরিশালের অধুনালুপ্ত ‘সাপ্তাহিক লোকবাণী’ পত্রিকায় প্রথম লেখা প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে শামসুর রাহমান সম্পাদিত সাপ্তাহিক বিচিত্রা, দৈনিক দেশ, সংবাদসহ দেশ-বিদেশের নানা পত্র-পত্রিকা, সাহিত্য সাময়িকীতে তার লেখা কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকাশিত বইসমুহ-
১. আনন্দ কোথায় তুমি (ভাষাচিত্র)
২. পড়ে আছে সমুদ্র র্গজন (আগুনমুখা)
৩. দীপালি অপরো (আগুনমুখা)
৪. উন্মাদ ভুগোল (কালবলো)
৫. ও সুদূর বীজতলা, মঠরে গম্বুজ (আগুনমুখা)
৬. দূররে জংশন (মানুষ প্রকাশন)
৭. অন্যদের তর্কে ঢুকে পড়ি (অনুপ্রাণন প্রকাশন)
৮. নির্বাচিত কবতিা (অনুপ্রাণন প্রকাশন)
৯. খলেছে একা নীল বভিঙ্গ (কালজয়ী প্রকাশ)
১০. নোনা শহর (গল্প ও অণুগল্প, অনুপ্রাণন প্রকাশন)
১১. গির্জার ঘণ্টার মতো উদাসীন
১২. ওঁ মধু, ওঁ শাশ্বত পরাগ (তবুও প্রয়াস, পশ্চিমবঙ্গ)
১৩. দিন কাটে পালকের শোকে (সৃষ্টিসুখ, পশ্চিমবঙ্গ)
১৪. সিংহাসনরে ছায়া (কালাঞ্জলি প্রকাশন)
১৫. যূথকিা নার্সারি (কালাঞ্জলি প্রকাশন)
১৬. দ্বিতীয় সংসার (নীহারিকা, আগরতলা, ত্রিপুরা)
১৭. দাসির বাজারে (নান্দীমুখ, আগরতলা, ত্রিপুরা)
১৮. সরদার ফারুকের ১০০ কবিতা (অনুপ্রাণন প্রকাশন)