Additional information
Weight | 0.250 kg |
---|---|
Published Year |
$ 1.99 $ 2.65
‘জল পড়ে, পাতা নড়ে’। ‘পাতা নড়ে’ এর স্পন্দনটা যদি এখানেই শেষ হয়ে যেত তাহলে কোনো কথাই ছিল না। আসলে তো ঝরেপড়া জলবিন্দু পাতার সাথে আমাদের অন্তরাত্মাকে নাড়াতে নাড়াতে নিয়ে যায় সমুদ্র থেকে মহাসমুদ্রে। অণুগল্প সে-রকমই কিছু।
Weight | 0.250 kg |
---|---|
Published Year |
মাহতাব হোসেনের জন্ম ১৯৮৮ সালের ৮ জানুয়ারি। দিনাজপুর জেলার রেলওয়ে শহর পার্বতীপুরে। বর্তমানে দৈনিক কালের কণ্ঠে সাব এডিটর হিসেবে কর্মরত। শৈশবে ছড়া লিখে সাহিত্যের পথে পা বাড়ান। তনিমার সুইসাইড নোট তার প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ।
তনিমার সুইসাইড নোট
মির্জা মুজাহিদ। পেশাগতভাবে বিজ্ঞাপন শিল্পের সাথে জড়িত। জন্মেছেন নড়াইল শহরে। এখন ঢাকায় থাকেন। চেষ্টা করে যাচ্ছেন নিয়মিত ‘কথা’র শিল্পী হতে।
বিপ্রতীপ
সোলায়মান সুমনÑ জন্ম ১মে ১৯৭৯, চাঁপাই নবাবগঞ্জ। তরুণ বয়সে লেখালেখি শুরু। বর্তমানে ঢাকায় বসবাস। পেশায় শিক্ষক। ত্রৈমাসিক অনুপ্রাণন প্রকাশনের সাথে যুক্ত। অন্যান্য প্রকাশিত গ্রন্থ: মুই তোরে কোচ পাং (২০০৯), সম্পাদনাÑ পঞ্চায়ুথ। সম্পাদিত পত্রিকাÑ রুদ্র, গল্প।
বাংলা সাহিত্যের সেরা গল্প
সাঈদা মিমি। জন্ম ২৯ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৮। বরিশালে। পেশাগত দৈনিক সংবাদ প্রতিদিনের সাহিত্য সম্পাদক। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচটি। শ্রাবন প্রকাশনী থেকে ২০০৮ এ প্রকাশিত হয় প্রথম কবিতার বই ‘সব নিয়ে গ্যাছে এক সময়ের লুটেরা বাতাস।’ দীর্ঘ বিরতির পর আগুনমুখা থেকে ‘ফারাও কুমারী’ Ñ২০১৪ সালে। বাংলার ই-বুক থেকে ই-বই ‘কীর্তনখোলা।’ -২০১৫ সালে। ২০১৬ তে অনুপ্রাণন থেকে কাব্যগ্রন্থ ‘একজন মৃতের ডায়েরী’ এবং কালজয়ী প্রকাশ থেকে ‘শুশুনিয়া পাহাড়’।
ঔরঙ্গজেবের নীল ঘোড়া
বিলাল হোসেন
জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৭৪।
জন্মস্থান- মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার রাজারচর কাজিকান্দি গ্রামে।
প্রকাশিত বই-
১. কাব্যগ্রন্থ- বিরুপা’র শূঁড়িবাড়ি(২০১৪)
২. অণুগল্প সংকলন- পঞ্চাশ(২০১৫)
৩. মহাপ্রভু ও অন্যান্য অণুগল্প(২০১৬)
৪. কাব্যগ্রন্থ- একজ্বলাপঙক্তি(২০১৬)
স¤পাদিত বইসমূহ-
সেরা ১০০ অণুগল্প(২০১৫) (প্রিন্ট ভার্সন)
ই-বুক স¤পাদনা-
অণুগল্প সংগ্রহ-১,২,৩,৪; গোয়েন্দা অণুগল্প সমগ্র, ভূত অণুগল্প সমগ্র, রূপকথা অণুগল্প সমগ্র, নীতি অণুগল্প সমগ্র, চিয়ার্স চিয়ার্স চিয়ার্স, দুনিয়ার মাতাল এক হও, মাতালে মাতালে চেনে, মধুগন্ধেভরা, যুগলবন্দী (সুবর্না রায়), অণুগল্পের বিষয় বৈচিত্র্যের সন্ধানে, তাহাদের গল্প, অণুগল্পের অস্তিত্ব আছে, অণুগল্পের শিরদাঁড়া, অণুগল্পের রোজনামচা।
বাংলা ভাষার সেরা অণুগল্প
রুমা মোদক, মাতা: দীপ্তি রানী মোদক, পিতা: প্রিয়তোষ মোদক, জন্ম: হবিগঞ্জ। জেলা শহর থেকে প্রকাশিত সংকলনগুলোতে লেখালেখির মাধ্যমেই হাতেখড়ি। শুরুটা আরো অনেকের মতোই কবিতা দিয়ে। ২০০০ সালে প্রকাশিত হয় কাব্যগ্রন্থ ‘নির্বিশঙ্ক অভিলাষ’। এরপর ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন মঞ্চনাটকে। রচনা করেন কমলাবতীর পালা, বিভাজন, জ্যোতি সংহিতা ইত্যাদি মঞ্চসফল নাটক। অভিনয়ও করেন। মঞ্চে নাটক রচনার পাশাপাশি নিরব অন্তঃসলিলা স্রোতের মতো বহমান থেকেছে গল্প লেখার ধারাটি। জীবন ও জগতকে দেখা ও দেখানোর বহুস্তরা এবং বহুমাত্রিক অভিজ্ঞতার উৎসারণ ঘটেছে ২০১৫ সালের বইমেলায় প্রকাশিত ছোটগল্প সংকলন ‘ব্যবচ্ছেদের গল্পগুলি’তে। ‘প্রসঙ্গটি বিব্রতকর’ গ্রন্থভুক্ত গল্পগুলোতে সে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি হয়ে উঠেছে আরও নির্মোহ, একবগগা, খরখরে কিন্তু অতলস্পর্শী ও মমতাস্নিগ্ধ।
গল্প লেখার স্বীকৃতিস্বরূপ ইতোমধ্যে পেয়েছেন বৈশাখী টেলিভিশনের পক্ষ থেকে সেরা গল্পকারের পুরস্কার, ফেয়ার এন্ড লাভলী সেরা ভালোবাসার গল্প পুরস্কার। ২০১৪ সালে মঞ্চনাটকে অবদানের জন্য পেয়েছেন ‘তনুশ্রী পদক’।
বর্তমানে সক্রিয় রয়েছেন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের পত্র-পত্রিকা, লিটলম্যাগ এবং বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে প্রকাশিত অন্তর্জাল সাহিত্য পোর্টালে লেখালেখিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ সম্পন্ন করে শিক্ষকতা পেশায় জড়িত রয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে স্বামী অনিরুদ্ধ কুমার ধর ও যমজ সন্তান অদ্বিতীয়া অভীপ্সা পদ্য ও অদ্বৈত অভিপ্রায় কাব্যকে নিয়ে হবিগঞ্জে বসবাস করছেন।
সিদ্দিকী হারুন
সাহিত্য ও সংবাদকর্মী
প্রসঙ্গটি বিব্রতকর
সোলায়মান সুমন। জন্ম ১মে ১৯৭৯, চাঁপাই নবাবগঞ্জ। তরুণ বয়সে লেখালেখি শুরু। বর্তমানে ঢাকায় বসবাস। পেশায় শিক্ষক। ত্রৈমাসিক অনুপ্রাণন এর সম্পাদনা পরিষদের সদস্য।
ভগ্ন সময়ের কোলাজ
সোলায়মান সুমনÑ জন্ম ১মে ১৯৭৯, চাঁপাই নবাবগঞ্জ। তরুণ বয়সে লেখালেখি শুরু। বর্তমানে ঢাকায় বসবাস। পেশায় শিক্ষক। ত্রৈমাসিক অনুপ্রাণন প্রকাশনের সাথে যুক্ত।
ছায়াগুলো জেগে থাকে
মোঃ জিয়াউল হক; জন্ম : ১৯৮১ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গোবিন্দী গ্রামে। পিতা- মোঃ নাছির উদ্দীন, মাতা- মোছাঃ জাহানারা বেগম। পড়াশোনা : এম.এ (রাষ্ট্রবিজ্ঞান)। পেশা : দীর্ঘ এক যুগ ‘গ্রাফিক ডিজাইনার’ ও ‘পেইন্টার’ হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করার পর, বর্তমান পেশা শিক্ষকতা।লেখালেখির হাতে খড়ি হয় ১৯৯৫ সালে। লেখালেখির শুরুটা মফস্বল এলাকার নাট্যপ্রেমী ছেলেদের জন্য মঞ্চ নাটকের কাহিনি রচনার মধ্য দিয়ে স্থানীয় কয়েকটি পত্রিকায় কবিতা ও ছড়া লেখার চেষ্টা, বহুদিন। সেই চেষ্টা থেকেই ২০০০ সালে প্রকাশিত ‘দৈনিক ঘাঘট’ পত্রিকায় ‘আঁড় চোখে দেখা’ শিরোনামে বিদ্রুপাত্মক ছড়া নিয়মিত লেখালেখি। এই সময় সাহিত্যপ্রেমী বন্ধুদের সাথে নিয়ে ‘অগ্নিরথ’ নামক একটি অনিয়মিত মাসিক সাহিত্য ম্যাগাজিন সম্পাদনা ও প্রকাশনা কাজেও যুক্ত। কিন্তু ইতিমধ্যে রুটিরুজির জীবনযুদ্ধ শুরু হলে কবিতা-ছড়া বিলিন হয়ে যায় জীবন থেকে।
অন্তর্দাহ
১৯৬২ সালের ৫ ডিসেম্বর, ময়মনসিংহে কবি আশুতোষ পাল ও শিউলি পালের সংসারে জন্ম।
লেখাপড়া- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিবিজ্ঞানে স্নাতক এবং সুইডেন থেকে পরিবেশ বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা।
পেশা- এনজিও কর্মী দিয়ে শুরু এবং বর্তমানে সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত।
প্রকাশিত অন্যান্য বই- রাতপঞ্জি (২০০৩),পুননির্বাচিত আমি- ২০১১।
Asochorachor
মুখর জীবনগদ্য
মঞ্জু সরকার, বাংলাদেশের অন্যতম কথা সাহিত্যিক। জন্ম ১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৩, রংপুর। ছোটগল্প উপন্যাস ও শিশু-কিশোর গ্রন্থ মিলিয়ে প্রকাশিত গ্রন্থ অর্ধশতাধিক। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছেÑ মৃত্যুবাণ, উচ্ছেদ উচ্ছেদ খেলা, যৌথ একাকিত্ব, তমস, নগ্ন আগন্তুক, ছোট্ট এক বীরপুরুষ ইত্যাদি। বাংলা একাডেমি, ফিলিপস, ব্যাংক সাহিত্যসহ বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছেন।
রূপান্তরের গল্পগাথা
ঘরের খোঁজে নিখোঁজ বাড়ি
বারংবার মিনতি করার পরও
ওখানটাতে কেনো ছুঁও
খুব ব্যথা পাই তোমার ¯পর্শ লাগলে
কলিজা সমেত হৃদয়ের আগাগোড়া
টনটন করে, চিলকে চিলকে ওঠে
নাড়ি নক্ষত্র আকাশ বাতাস
পূর্ব প্রতীচী বসতির দেহাত;
আগলে রাখা আকুতির দ্বীপাঞ্চলে
শিউরে ওঠে সমুদ্রের নোনাজল
লেপটে যায় চোখের কাজল
ভাষার ব্যঞ্জনায় সব অর্থ ফুটিয়ে তোলা যায় না
অকাতর অশ্রুজলে যার মন ভিজে না
তার আবার কিসের নদী কিসের সাগর
বাষ্পাচ্ছাদিত শ্রাবণের ঝোড়ো বাতাসে
স্বর্ণাভ ঠোঁট রেখে উষ্ণতা কমানোর নামই কি শান্তি
হেঁটে যাওয়ায় যে আবেগ অনুভূতি কাজ করে
উড়ে যাওয়াতে কি তা করে?
দোহাই তুমি আর ছুঁইয়ো না ঐখানে
আমি এখন ঘরের খুঁজে ঘর বেচে
ঘর খুঁজি তার কাছে, যে দুই কূলেই ঘর রচে।
ঘরের খোঁজে নিখোঁজ বাড়ি
আজকাল কবিতা চর্চার অনেক মাধ্যম আছে। ফেসবুক, ব্লগ, অনলাইন পত্রিকা থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগের সব মাধ্যমেই কবিতা চর্চা হয়। কিন্তু নীরবে কাব্যচর্চায় তেমন কেউ নিমগ্ন হয় না। কবি নুরুন্নাহার মুন্নির এই বইয়ের কবিতাগুলো পড়ে মনে হয়েছে, তিনি নীরবে-নিভৃতে কবিতাচর্চা করেন এবং তা করে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন ধরে। আর দশজন তরুণ কবির মতো বই প্রকাশের জন্য তেমন কোনও তাড়াহুড়ো না করে কবিতা লিখে চলেছেন দশকের পর দশক। তাই তো কবি খ্যাতি পাওয়ার লোভ সংবরণ করে এতদিন পর এসে প্রথম কাব্য প্রকাশে আগ্রহী হয়েছেন। দীর্ঘদিন সাধনা ও চর্চার পর তার কবিতার ভাষা যে পরিণত হয়েছে তার আভাস পাওয়া যায়। তার কবিতায় মস্তিষ্কের সঙ্গে অন্তর্জগৎ, হৃদয়-আত্মা, মনের ব্যাকুলতা, বুদ্ধি, আকাঙ্ক্ষা, আসক্তি, মানবতাবোধ, স্মৃতিগত-সংস্কার, শ্বাশত আবেগের অনন্য উপলব্ধি ও সমাজজীবনের বহুরূপী চিত্রকল্প অনুভূত হয়। তিনি শব্দচয়ন, উপমা প্রয়োগ ও চিত্রকল্পের ব্যবহারে বেশ সচেতন আর তাতেই তার কবিতায় ভিন্নস্বর ও সতন্ত্র কাব্যভাষ্য পরিলক্ষিত হয়। প্রথম বই হলেও কবিতাগুলোতে আছে পরিণত কবিদের কবিতার মতো গভীরতা।
আধখোলা জানালার আলাপ - Adhkhola Janalar Alap
কী যে ভালো লাগছে
মরোমরো আর দূষণজর্জর
সমুদ্র আবার প্রাণ ফিরে পাচ্ছে
সাগরতলে জাগছে বিপুল সাড়া
মীনভুবনে ফিরলো ফের
স্থলবাসীর মুখ দেখবার তাড়া
ও সাগর
তুমি আমার বাঁচার ভাঁড়ার
সুরগর্জন মেঘমল্লার
নির্জনতম ধ্বনিবিশ্বে পরম ঊর্মিমালা
ও তরঙ্গ শোনিত-স্রোতধারা
ফিরে পাচ্ছি প্রেমঢেউ
ফিরে পাচ্ছি হৃদতরঙ্গ
ফিরছে ছন্দোমালা
ও সাগর
তুমিই আমার জন্মাবধি
জননী ও শ্বাসঘর
কী যে ভালো লাগছে
মৃত্যুপুরীতে সুন্দরতম
নতুন মানব জাগছে।
বুদ্ধ তীরবিদ্ধ - Buddho Tirbiddho
Get access to your Orders, Wishlist and Recommendations.
There are no reviews yet.