Additional information
Weight | 0.210 kg |
---|---|
Published Year |
$ 1.59 $ 2.12
তোমার নন্দনে ক্রন্দিত আমি একাকিত্বে লুণ্ঠিত দাস
কণ্টকিত গোলাপে পোষণ করিনি আজও লালিত আশ্রয়
এই নিঃসঙ্গতা কেবল আমার এক অগ্নিদগ্ধ অধ্যায়
তবু জানো রক্ষিত অরণ্যে এখনও থমকে আছে সময়
তাকে ছোঁয় অসময়ের পলাতক–বীণায় অচেনা ঢেউ
পেছনে যে ধায় সে অন্য কেউ নয়–আত্মসুখী পথঘোর
বিনিদ্র আমি জখমের কাছে অসম্ভবে খুলি বাহুভাঁজ
তুমিই আগুন বদলে দাও এই ডানা মেলার জন্মান্তর
Weight | 0.210 kg |
---|---|
Published Year |
লেখক পরিচিতি :
নিখিল নওশাদ। জন্মসন: ১৯৮৯ইং। বড়িয়া, ধুনট, বগুড়া, বাংলাদেশ। ‘বিরোধ, ‘নিওর’ ও ‘নীড়’ পত্রিকার সম্পাদনা পরিষদের সাথে যুক্ত। এটি লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই। এছাড়া ছোটগল্প বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন।
এটি একটি চিৎকার
আবু জাঈদ। জন্ম: ২২শে জুলাই ১৯৮৩, ঢাকা। পড়াশুনা অসমাপ্ত রেখে একসময় কবি বাউণ্ডুলে জীবনের এলোমেলো আলপথে নেমে যান বেঁচে থাকার প্রয়োজনে, তাই বলে কাব্যচর্চা থেমে থাকেনি। এক সন্তানের জনক। এটি লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই।
মানচিত্রের ফাঁসি চাই
লেখক পরিচিতি :
তানভীর আহমেদ হৃদয়। জন্ম: ৩ডিসেম্বর, ১৯৮৫ইং। মুন্সিগঞ্জ, বিক্রমপুর। প্রকাশিত গ্রন্থের তালিকায় আছে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ছড়া। এছাড়া সম্পাদিত গ্রন্থের তালিকায় আছে কবিতা ও গল্প। লেখকের লেখা প্রতিনিয়ত দেশে ও বিদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে।
অচেনা রৌদ্রের রঙ
আলতাফ হোসেন-এর জন্ম ২৭ অক্টোবর ১৯৪৯। পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ। বাবার চাকরিসূত্রে শৈশব কৈশোর কেটেছে পাটনা, কলকাতা, চাটগাঁ, করাচি ও ঢাকায়। ১৯৬৪ থেকে পুরোপুরিভাবে ঢাকায় বসবাস। অনার্স ও এমএ করেছেন বাংলায়। আলিয়ঁস ফ্রঁসেস, ঢাকা থেকে দু-বছর ফরাসি ভাষা শিখে সনদ পেয়েছেন।
কফি জেগে থাকে
রঞ্জনা বিশ্বাস। জন্ম: ১০ডিসেম্বর, ১৯৮১। গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া থানার রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের বাগবাড়ি গ্রামে খ্রিস্টিয়ান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ‘ভুলস্বপ্নে ডুবে থাক আদিবাসী মন’ ও ‘আমি তিনবেলা বৃষ্টিতে ভিজি’ কাব্যগ্রন্থ দু’টি কবির প্রকাশিত কাব্যফসল। এছাড়া কবি কবিতাচর্চার পাশাপাশি ফোকলোরচর্চাকেও ব্রত হিসাবে নিয়েছেন। নৃ-তাত্ত্বিক ও গবেষণাধর্মী কবির আরও বেশ কয়েকটি বই প্রকাশিত হয়েছে। কবি বাংলা একাডেমির ‘তরুণ লেখক প্রকল্প’ ও ‘লোকজ সংস্কৃতির বিকাশ’ প্রকল্পে কাজ করছেন। এছাড়া এখন ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বিভাগে কর্মরত আছেন।
বেদনার পাথর ও প্রান্তিক দীর্ঘশ্বাস
লেখক পরিচিতি :
হান্নান হামিদ, লেখক নাম কালের লিখন। জন্ম: আগস্ট, ১৯৮৪। জামালপুর। ‘বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস’ লেখকের প্রথম বই।
বিশ্বাস শুধুই নিঃশ্বাস
কিছু একটা বলাটাই যখন বাধ্যবাধকতাÑবাহুল্য এবং আপেক্ষিক বাতুলতা বাদ রাইখা মাহবুব লীলেন থাইকা ধার কইরা বলতে হয়Ñ ‘আনফিট মিসফিট হইয়া হামাগুড়ি দিয়া হাঁটি, আর রাত্তিরে ক্যালেন্ডারের পাতায় দাগ টাইনা চিক্কুর দিয়া কইÑ যাহ শালা বাঁইচা গেলাম আরও একটা দিন।’
এইটা বড়োবেশি জৈবিক বাঁচা
মানবিক বাঁচনের স্বপ্নও দেখি না বহুদিন
বড়ো তরাসে আছি
বড়ো বেশি চাইপা আছি, নিজের গলা নিজে।
দ্বান্দ্বিক দ্বন্দ্ব বিষয়ক আজাইরা প্রলাপ
অরণ্যক তপু। জন্ম: ১৯৯৪ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর, ঢাকার ঝিগাতলা। পৈত্রিক নিবাস বরিশালের পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠি উপজেলায়। বর্তমানে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত। এটি লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই।
ব্যথিত ভায়োলিন
লেখক পরিচিতি :
শারমিন রাহমান। জন্ম: ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩। দ্ইু সন্তানের জননী। বাংলাদেশের স্বনামধন্য স্কুলগুলোতে দীর্ঘ ১৫ বছর শিক্ষকতা শেষ করে বর্তমানে চট্টগ্রাম আর্ট সেন্টার ‘ধ্যান’ এর পরিচালক। বিশেষ আগ্রহ আছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে। এটি কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
অপ্রাকৃত কবচ
তুহিন দাস, কবি ও লিটলম্যাগ কর্মী। জন্ম: ১১ জানুয়ারি ১৯৮৫, জল ও কবিতার শহর বরিশালে। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। প্রথম কবিতার শিরোনাম ‘সমাধিপৃষ্ঠা’। ২০০০ সালে ‘আরণ্যক’ সাহিত্যপত্র সম্পাদনা শুরু করেন। সম্পাদনার জন্যে ২০১১ সালে ‘চিহ্ন সন্মাননা’ পেয়েছেন। বর্তমানে ‘আরক’ পত্রিকা ও প্রকাশনায় কর্মরত আছেন। তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ছয়, ‘বনসাই প্রকল্পের মানুষ’ ‘অসুখময় দিনরাত্রি’ ‘বিষাদনীলঘোড়া’ ‘কাজল বিক্রেতার স্বপ্ন’ ‘বাগান সিরিজ’ ও ‘দূরের পাড়া কাছের বাড়ি’।
কাঠের মুখ
রনক জামান। জন্ম:১৬ই ডেসেম্বর ১৯৯১, মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর উপজেলায়। লেখালেখির হাতেখড়ি ছোটবেলাতেই কবিতার প্রতি মুগ্ধতা থেকেই তার প্রতি ভালোবাসা। এটাই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এছাড়াও প্রকাশিত হয়েছে, যৌথ কবিতাগুচ্ছ ‘মায়ানগরীর বৃষ্টিকথন’, কবিতার ই-বুক ‘শরীর ছোঁয়া আঙুলগুলো’ এবং অনুবাদ উপন্যাস ‘ললিতা’।
ঘামগুলো সব শিশিরফোঁটা
সিদ্দিক প্রামানিক। জন্ম: ২১শে আগস্ট ১৯৭৯, কুস্টিয়ার কুমারখালী থানার চরভবানীপুরগ্রামে। বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন এবং বাম প্রগতিশীল সংগঠনের সক্রিয় সংগঠক ও সংস্কৃতকর্মী। প্রথম বই ‘হাঙরের সমুদ্রে মননশীল মাছ’।
উন্মাদের কনসার্ট
গল্পের জীবন নাকি জীবনের গল্প—সমাজমনস্ক গল্পকারের বিবেচনায় কোনটি মুখ্য প্রণিধানযোগ্য, সেই কূটতর্কের জালে না জড়িয়ে কথাশিল্পী রফিকুর রশীদ মানবজমিনের সবুজ শ্যামল চত্বরে পরিব্রাজকের মতো পা ফেলে ফেলে জীবনের অম্লমধুর নির্যাস গ্রহণের মধ্য দিয়ে গল্প রচনা করেন। আর সেই নির্যাসমথিত উপাদানের শৈল্পিক বুননে গড়ে ওঠে জীবনের গল্প, জীবনজয়ী গল্প।
অলৌকিক যাত্রা নামের এই গল্পগ্রন্থের প্রতিটি গল্পই নতুন এবং আলাদা। এ স্বাতন্ত্র্য যতটা না গল্পের বিষয় উপজীব্যে, তারও অধিক বহিরঙ্গের প্রকরণে এবং উপস্থাপনের অভিনবত্বে। এইখানে এসে প্রতিটি গল্পই অতিক্রমপ্রয়াসী পূর্ববর্তী গল্পের। এভাবেই ক্রমাগত এগিয়ে যাওয়া,
সম্মুখের পাথর সরিয়ে আরো এক ধাপ এগিয়ে পা ফেলা।
বিচিত্র সব পাত্রপাত্রী এসে জীবনপাত্র মেলে ধরেছে এ গ্রন্থের পাতায় পাতায়। তারা গল্পকারের হাতের ক্রীড়নক নয়, বরং ক্ষেত্র বিশেষে এই চরিত্রগুলোই নিজেদের স্বাভাবিক বিকাশের স্বার্থে গল্পকারের ভাবনার গতিপথ নিয়ন্ত্রণ করেছে, আবার নতুন মাত্রায় পথও দেখিয়েছে। এ কারণেই এখানে প্রতিটি পাত্রপাত্রী স্বতন্ত্র আলোকপ্রভায় উদ্ভাসিত এবং জীবন্ত। আর এদের প্রাণসম্পদের জোরেই এ বইয়ের গল্পগুলো হয়ে উঠেছে প্রখর গতিময় এবং জীবনমুখী।
সাম্প্রতিক অতীতে দৃশ্যাতীত এক অচেনা ঘাতক মানব সভ্যতার শেকড় ধরে যে প্রবল ঝাঁকুনি দিয়েছে, এ গ্রন্থের নামগল্পে সেই ছবি আঁকতে গিয়ে পাঠককে এক অলৌকিক যাত্রার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেন গল্পকার, যেখানে এসে জাতপাতের সীমারেখা অদৃশ্য হয়ে যায় এবং পাঠক খুঁজে পায় স্বস্তির ঠিকানা।
গল্পের জীবন নাকি জীবনের গল্প—সমাজমনস্ক গল্পকারের বিবেচনায় কোনটি মুখ্য প্রণিধানযোগ্য, সেই কূটতর্কের জালে না জড়িয়ে কথাশিল্পী রফিকুর রশীদ মানবজমিনের সবুজ শ্যামল চত্বরে পরিব্রাজকের মতো পা ফেলে ফেলে জীবনের অম্লমধুর নির্যাস গ্রহণের মধ্য দিয়ে গল্প রচনা করেন। আর সেই নির্যাসমথিত উপাদানের শৈল্পিক বুননে গড়ে ওঠে জীবনের গল্প, জীবনজয়ী গল্প।
অলৌকিক যাত্রা নামের এই গল্পগ্রন্থের প্রতিটি গল্পই নতুন এবং আলাদা। এ স্বাতন্ত্র্য যতটা না গল্পের বিষয় উপজীব্যে, তারও অধিক বহিরঙ্গের প্রকরণে এবং উপস্থাপনের অভিনবত্বে। এইখানে এসে প্রতিটি গল্পই অতিক্রমপ্রয়াসী পূর্ববর্তী গল্পের। এভাবেই ক্রমাগত এগিয়ে যাওয়া,
সম্মুখের পাথর সরিয়ে আরো এক ধাপ এগিয়ে পা ফেলা।
বিচিত্র সব পাত্রপাত্রী এসে জীবনপাত্র মেলে ধরেছে এ গ্রন্থের পাতায় পাতায়। তারা গল্পকারের হাতের ক্রীড়নক নয়, বরং ক্ষেত্র বিশেষে এই চরিত্রগুলোই নিজেদের স্বাভাবিক বিকাশের স্বার্থে গল্পকারের ভাবনার গতিপথ নিয়ন্ত্রণ করেছে, আবার নতুন মাত্রায় পথও দেখিয়েছে। এ কারণেই এখানে প্রতিটি পাত্রপাত্রী স্বতন্ত্র আলোকপ্রভায় উদ্ভাসিত এবং জীবন্ত। আর এদের প্রাণসম্পদের জোরেই এ বইয়ের গল্পগুলো হয়ে উঠেছে প্রখর গতিময় এবং জীবনমুখী।
সাম্প্রতিক অতীতে দৃশ্যাতীত এক অচেনা ঘাতক মানব সভ্যতার শেকড় ধরে যে প্রবল ঝাঁকুনি দিয়েছে, এ গ্রন্থের নামগল্পে সেই ছবি আঁকতে গিয়ে পাঠককে এক অলৌকিক যাত্রার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেন গল্পকার, যেখানে এসে জাতপাতের সীমারেখা অদৃশ্য হয়ে যায় এবং পাঠক খুঁজে পায় স্বস্তির ঠিকানা।
অলৌকিক যাত্রা
Get access to your Orders, Wishlist and Recommendations.
There are no reviews yet.