2023

2023

(Showing 37 – 48 products of 83 products)

Show:
Filter

আগুনফুল – সৈয়দ নূরুল আলম

Highlights:

সমাজের অবহেলিত, পিছিয়ে পড়া একশ্রেণির মানুষের চাওয়া-পাওয়া, মানুষে মানুষে সম্পর্কের জটিল সমীকরণ, কখনোবা মানুষের অমানবিক হয়ে ওঠা, বিরহ-ব্যথা, যুদ্ধোত্তর ভালো মানুষের আড়ালে মুখোশ পরা মানুষের আবির্ভাব- এসব মনস্তাত্তিক বিশ্লেষণ নিয়ে ‘আগুনফুল’ গল্পগ্রন্থ।
বইয়ে চৌদ্দটি গল্পের মধ্যে দুটি মুক্তিযুদ্ধের ওপর গল্প। গল্প দুটি- ‘হরিদাশের সাইকেল’ ও ‘গোপন চিঠি’। লেখকের জীবনে অনেকটা জায়গা দখল করে আছে মুক্তিযুদ্ধ, তাই তো তাঁর লেখায়, ঘুরেফিরে মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্যভাবে চলে আসে। ‘লেখকের মৃত্যু ও একটি উপন্যাস’ গল্পে একজন লেখকের মর্মবেদনার কথা বলা হয়েছে। সুন্দর যখন অতিসুন্দর হয়, বিশেষ করে কোনো তরুণীর সৌন্দর্য; তখন তা ভয়েরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তখন ফুল হয়ে যায়- ‘আগুনফুল।’ বইয়ের শিরোনামের গল্পটি ঠিক এরকম। এক ঝড়ের রাতে বহু বছর পর অভিন্ন স্বপ্নের প্রেক্ষাপটে মুখোমুখি দাঁড়ায় দুটি মনভাঙা তরুণ-তরুণী, তাদের কথন উঠে এসেছে ‘দরজার ওপাশে কার ছায়া’ গল্পটিতে। এভাবে প্রতিটি গল্পই জীবনবোধের শ্রোতধারায় আবর্তিত।

আগুনফুল - Agun Ful

প্রোপাগান্ডা – রোমেল রহমান

Highlights:

১৩ টা নিরীক্ষাধর্মী গল্প নিয়ে প্রোপাগান্ডা বইটা রাষ্ট্রনৈতিক চিহ্নের নানান উপসর্গের মধ্যে দমিত গল্পের বিস্ফুরণ। ক্ষমতা, সিংহাসন বা কর্তৃত্ববাদ  থেকে জন্ম নেওয়া সামাজিক স্বৈরতান্ত্রিক আধিপত্যের কাঠামোয় ধাবমান মানুষের আকাঙ্ক্ষার উচ্চারণ।

বাংলা গল্পের ধারায় এই বইয়ের উপস্থিতি পৃথক পদধ্বনির ঈঙ্গিত।

প্রোপাগান্ডা - Propaganda

অদৃশ্য সেতু – নভেরা হোসেন

Highlights:

রাত বাড়ার পর লোকজন ঘুমিয়ে পড়লে এক ফাঁকে চটের বস্তা দুটোকে  নিয়ে পুকুর পাড়ে যায় রোজিনা । শীতের রাত কুয়াশায় কিছু দেখা  যায় না, পুকুরের চারপাশে কলাগাছের সারি, একটা সারির ফাঁক দিয়ে চটের বস্তা দুটোকে পুকুরের কালো জলে ছুড়ে ফেলে। জোরে একটা শব্দ হয়, পানি চারদিকে ছড়িয়ে তরঙ্গের মতো সৃষ্টি হয়। রোজিনা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে সেদিকে, মনে হয় আজ স্বামীর সাথে সাথে তার সমস্ত পাপকেও যেন কবর দেয়া হলো। হাশরের ময়দানে তার কোনো দায় থাকবে না, সৃষ্টিকর্তা তাকে বলতে পারবে না তুই তোর স্বামীর ইজ্জত বাঁচাইতে পারলি  না। লতিফ মিয়ার লোভের চোখ যেন রোজিনাকে গিলে খায়। কাদামাখা পায়ে রোজিনা পুকুরে নেমে পৌষের ঠাণ্ডা জলে ডুব দেয়, সারা শরীর কাঁপতে থাকে, পুকুর থেকে ঘরে আসার পথটুকু তার কাছে দীর্ঘ মনে হয় । ঘরে এসে কাপড় ছেড়ে রান্নাঘরে বসে হাড়িতে পড়ে থাকা ভাত খায় আর ভাবতে থাকে লতিফ মিয়া এমনভাবে কয়লা হইয়া পুইড়া মরলো, তার মরণটা যেন আজরাইলরেও হার মানাইলো, চটের বস্তার অস্ত্রগুলো সারাজীবনের জন্য তার সাথী হয়ে পুকুরের মিশমিশে কালো পানিতে  হারায়া  গেলো। যেমনভাবে লতিফ মিয়াও হারায়া গেলো। লতিফ মিয়া দুনিয়াতেই যেন বিচার পাইয়া গেলো । তার আর অনন্তকাল অপেক্ষা  করতে হবে না, পোড়া মরিচ ঠাণ্ডা  ভাতে মেখে খেতে খেতে রোজিনা এইসব কথা ভাবতে থাকে। শীতের রাতে দলা  পাকানো ভাত আর পোড়া মরিচ তার কাছে অমৃতের মতো লাগে ।

অদৃশ্য সেতু - Adrirshyo Setu

শামসুদ্‌দীন আবুল কালামের কথাসাহিত্য : জীবনবোধ ও শিল্পরূপ – জাহিদা মেহেরুননেসা

Highlights:

লেখকের কথা-

বাংলা সাহিত্যের প্রথম সারির কথাসাহিত্যিক হিসেবে ড. শামসুদ্‌দীন আবুল কালাম একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। তিনি আমার একমাত্র মামা, বিষয়টি আমার অহংকার, গর্ব এবং উত্তরাধিকারের। জন্ম থেকেই দেখেছি তার সাহিত্যকর্ম এবং ব্যক্তিজীবনের চরম বেদনাদায়ক অধ্যায় বাংলা সাহিত্যের অনুসন্ধিৎসু পাঠকের কাছে আগ্রহের বিষয় ছিল। মামা মারা যাবার পরে আমার মায়ের ইচ্ছায় আমি পিএইচ.ডি করার চিন্তা করি।আমার মা তার ভাইয়ের অত্যন্ত আদরের ছোটবোন ছিলেন। মামার সাহিত্যকর্ম এদেশের মানুষের কাছে উল্লেখযোগ্যভাবে আলোচিত না হলে মা খুব কষ্ট পেতেন এবং ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত  করতেন। এ দেশের বড় বড় পত্রিকার সাহিত্যপাতায়  প্রকাশিত বাংলা সাহিত্যের বড় বড় সমালোচক এবং গবেষকদের সমালোচনামূলক নিবন্ধ এবং গবেষণাগ্রন্থ তিনি পড়ে দেখতেন।  কেউ কেউ মামার নাম উল্লেখ না করলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে নিজের ঘরে, চায়ের আসরে অথবা নিজ বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে এটা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতেন। আমি মায়ের সেই কষ্টটা বুঝতাম। একদিন তিনি আমাকে মামার কথাসাহিত্যের বিষয়ে গবেষণা করতে বললেন, যা আমার কাছে মা আদেশ করেছেন বলে মনে হয়েছে।

শামসুদদীন আবুল কালামের বিষয়ে সে সময় গবেষণা করা ছিল অসম্ভব প্রায়। কারণ লাইব্রেরীতে তার লেখা বই, বিভিন্ন সময়ে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত  লেখা সংগ্রহ করা বেশ দুরূহ বিষয় ছিল। কেউ তার  বিষয়ে তেমন কোনো তথ্য দিতে পারতেন না যেহেতু  তিনি (শামসুদদীন আবুল কালাম)  প্রায় ৪০ বছর ধরে ইটালীর রোমে প্রবাসজীবন যাপন করেছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি এবং গবেষণা করার শর্তসমূহ আমার কাছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে তুলনামূলকভাবে সহজ মনে হওয়াতে সেখানেই ভর্তি হয়ে কাজ শুরু করি। ইউনিভার্সিটি গ্রান্টস কমিশনের ৫০০০ টাকা হিসেবে মাসিক বৃত্তি বা অনুদান এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পর্যায়ক্রমে তিন বছরের ছুটির অনুমোদন লাভ করি । প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বাঙলা কলেজের বাংলা বিভাগ থেকে ২০০৬ এর মাঝামাঝি সময়ে বিমুক্ত হয়ে তখন থেকে কাজ শুরু করি। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমার মা ২০০৮ এর জানুয়ারি মাসের ২৫ তারিখে হঠাৎ মারা যান। এতে আমার সমস্ত উৎসাহ উদ্দীপনা ধূলিসাৎ  হয়ে যায়।  এর মধ্যে ২০০৮ এ আমি প্রভাষক থেকে সহকারী অধ্যাপক পদে ইডেন কলেজে পদায়ণ লাভ করি, জয়েন করে ইউনিভার্সিটি ফেলোশিপের বৃত্তিসহ ছুটি ত্যাগ করে সেপ্টেম্বর মাসে জয়েন করে কর্মরত অবস্থায় পিএই্চ.ডির কাজটি সুসম্পন্ন  করার চেষ্টায় নিয়োজিত থাকি। ইতোমধ্যে ২৮ আগস্ট  মাস ২০১১সালে  আমার ছোট ভাই যাত্রাবাড়ী থেকে হারিয়ে যায়, যাকে আজও ফিরে পাইনি। ২০১৩র জানুয়ারি মাসের ১৫তারিখে ঢাকার উত্তরায়  আমার সর্বকনিষ্ঠ   ভাই আততায়ীদের উপর্যুপরি ছুরির আঘাতে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং সৌভাগ্যক্রমে  বেঁচে যায়।  এই সমস্ত দেখেশুনে আমার আর একটি ভাই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। পারিবারিক এই বিষয়গুলি পিএইচ.ডির এই অভিসন্দর্ভ প্রকাশে আমাকে নিঃস্পৃহ করে তোলে। ১২ বছর পরে পারিবারিক রাহুগ্রস্ত অবস্থার সমাপ্তি হলে এবার আমার কর্মজীবনের সমাপ্তিকালে এই অভিসন্দর্ভটিকে আলোর মুখে আনার ইচ্ছে প্রকাশ করলে অনুপ্রাণনের কর্ণধার আবু মোহাম্মদ ইউসুফ ভাই সানন্দে গ্রন্থটি প্রকাশের ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

শামসুদদীন আবুল কালামের কন্যা ক্যামেলিয়ার কাছে অসংখ্য অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি আছে যা এখনও প্রকাশিত হয়নি। শামসুদদীন আবুল কালামের একমাত্র জামাতা জনাব এ বি মঞ্জুর রহিম ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র সচিব এবং তৎকালীন সময়ের একজন রাষ্ট্রদূত। ২০০৫ এ তিনি জার্মানির রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এখন তিনি কানাডার ক্যালগারিতে অবস্থান করছেন।

শামসুদদীনের কথাসাহিত্য: জীবনবোধ ও শিল্পরূপ শিরোনামের অভিসন্দর্ভের জন্য ২০১১ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে ডক্টর অব ফিলজফি উপাধি প্রদান করে আমাকে সম্মানিত করেছে। আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের আমার শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক ড. সৌদা আখতার। পরীক্ষা পরিষদের সভাপতি এবং পরীক্ষক ছিলেন আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ড. সৈয়দ আকরাম হোসেন। এ ছাড়াও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শিপ্রা দস্তিদার ছিলেন আমার পরীক্ষক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. দানীয়ুল হক স্যারের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, তিনি এ বিভাগে ভর্তি থেকে শুরু করে সব সময় গবেষণার অগ্রগতি বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে কাজটি সুসম্পন্ন করার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারের সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সার্বিক সহযোগিতা বিশেষভাবে স্মরণ করার মত।

গবেষণার সময়ে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার, ( বিশেষ অনুমতিক্রমে)। বাংলা একাডেমী, গুলশানের ইন্ডিয়ান লাইব্রেরী, ব্রিটিশ কাউন্সিল, আজিমপুর লাইব্রেরী এবং ইডেন কলেজের সমৃদ্ধ লাইব্রেরী ব্যবহার করেছি। অভিসন্দর্ভের সার্বিক মুদ্রণের দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম।

আমার স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম মজনুর সহযোগিতা, সহনশীলতা এ কাজটি শেষ করতে বিশেষভাবে সহায়তা করেছে। আমার দুইজন সন্তান তাদের শিক্ষা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমার মনোযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সেজন্য আমি আসলেই অনুতাপ করছি।

ব্যক্তিগত জীবনের নানা সমস্যা এবং সীমাবদ্ধতার পরেও  ড. শামসুদ্‌দীন আবুল কালামের কথাসাহিত্যের উপর এই গবেষণাকর্মকে আমার শ্রদ্ধেয় পরমগুরু অধ্যাপক ড. সৈয়দ আকরাম হোসেন স্যার মৌলিক এবং আঁকর গ্রন্থ হিসেবে মূল্যায়ণ করেছেন।এটা আমার পরিশ্রমের একটা পরিপূর্ণ স্বীকৃতি এবং সম্মান বলে আমি মনে করি।

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের ইতিহাসে শামসুদ্‌দীন আবুল কালামের গল্প একটি অসাধারণ উচ্চতায়  অবস্থান করে আছে, বিশেষ করে তার পথ জানা নাই গল্পটি যুগে যুগে এই দেশের সমাজবাস্তবতা এবং রাজনৈতিক চেতনার একটি উজ্জ্বল স্বাক্ষর যা বাংলা সাহিত্যের শিক্ষার্থীদের জানা প্রয়োজন । এই অভিসন্দর্ভ অনুসন্ধিৎসু শিক্ষার্থীদের সহায়তা করবে বলে আমি মনে করি।

শামসুদ্‌দীন আবুল কালামের কথাসাহিত্য : জীবনবোধ ও শিল্পরূপ - Shamsuddin Abul Kalamer Kothasahityo : Jibonbodh O Shilporup

প্রশিক্ষণ পরিচিতি – মোজাম্মেল হক নিয়োগী (চতুর্থ সংস্করণ, পঞ্চম মুদ্রণ)

Highlights:

প্রশিক্ষণ পরিচিতি:

প্রশিক্ষণ পরিচিতি বইটিকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার আর প্রয়োজন নেই হয়তো। ইতোমধ্যে এই বইয়ের তৃতীয় সংস্করণ ও চতুর্থ মুদ্রণ শেষ হয়েছে। কিন্তু প্রায় পাঁচ বছর আগে চতুর্থ মুদ্রণ শেষ হলেও বিভিন্ন কারণে চতুর্থ সংস্করণ ও পঞ্চম মুদ্রণ দীর্ঘ সময় লেগে গেল।

বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় প্রশিক্ষণ পরিচিত একমাত্র বই যেটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষকগণ ১৯৯৮ সাল থেকে ব্যবহার করে আসছেন। আরও আনন্দের বিষয় যে, এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নন-ফরম্যাল এডুকেশন বিষয়ের জন্য পাঠ্য এবং কয়েকটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রেফারেন্স বই হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দেশের প্রায় সবগুলো প্রশিক্ষণ একাডেমিতেও এই বইয়ের ব্যবহার ও অন্তর্ভুক্তি রয়েছে।

কী আছে এই বইয়ে?

প্রায় সাড়ে ছয় শত পৃষ্ঠার বইটিতে প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্ট ষোলোটি অধ্যায় রয়েছে। একজন প্রশিক্ষক কীভাবে নিজেকে তৈরি করবেন, কীভাবে দক্ষতা বাড়িয়ে শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবেন তার কলাকৌশল সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা রয়েছে। এই বইয়ে রয়েছে ৭৫টি প্রশিক্ষণ পদ্ধতিসহ বিভিন্ন কনসেপ্টের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ। যেমন- প্রশিক্ষণ, ফ্যাসিলিটেশন, শিখন, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ চাহিদা নিরূপণের কলাকৌশল, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল/মডিউল প্রণয়নের তাত্ত্বিক ও ব্যাবহারিক ধারণা, যোগাযোগ, উপস্থাপন, প্রশিক্ষণ মূল্যায়নের তাত্ত্বিক ও ব্যাবহারিক ধারণা। প্রশিক্ষক কীভাবে একটি প্রশিক্ষণ কোর্স পরিচালনা করবেন এবং প্রশিক্ষণ কোর্সের পর প্রতিবেদন লেখার কলাকৌশলেরও বিশদ বর্ণনা এই বইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সর্বশেষে রয়েছে ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কিত একটি সমৃদ্ধ পরিভাষা।

প্রশিক্ষণ পরিচিতি - Proshikkhon Parichiti

মৃত্যুই যেখানে শেষ নয় – কবির মুকুল প্রদীপ

Highlights:

যতবার নিজেকে প্রশ্ন করি। মানুষের কোন ভবিষ্যৎ আছে?
উত্তর একটাই, মানুষ স্মৃতি ছেনে বাঁচে। ভবিষ্যৎ এক মিছে সম্ভাবনা।
আমার এই কাব্যও তাই, স্মৃতির ভেতর থেকে তুলে আনা দানা
যা খেয়ে খেয়ে একটা জীবন–পাড়ি দিচ্ছে মৃত্যুর রহস্যময় মৃত্যুর ধাঁ ধাঁ।

মৃত্যুই যেখানে শেষ নয় - Mrityui Zekhane Shesh Noy

নৈঃশব্দ্যের বিকেল – সৈয়দ নূরুল আলম

Highlights:

‘আপনি আগের মতো আমাকে‘তুমি’ বললে খুশি হবো। আপনি আপনি বলতে-শুনতে, ভালো লাগছে না। কানে বড্ড বেসুরা লাগছে। মনে হচ্ছে অনেক দূরের কেউ কথা বলছে।
রায়না একটু থেমে আবার বলে, আর রিফাতের সামনে বলতে অসুবিধা হলে, আমরা যখন দু’জন থাকব, তখন বলবেন। প্লিজ, আমার এ কথাটা রাখবেন।’ এ বইয়ে, এমনই সৈয়দ নূরুল আলমের গদ্য।
ঊনিশশ’ ছিয়াশিতে সৈয়দ নূরুল আলম এর প্রথম গ্রন্থ যুদ্ধের ছবি’র ভূমিকায় আব্দুল মান্নান সৈয়দ লিখেছিলেন,‘স্বাধীনতা উত্তর যে নতুন জগৎ বাংলাদেশে তৈরী হয়েছে, তারই জলরঙ ছবি আলম এঁকেছেন। সজল। সরল। সাবলীল। ইশারা-কুশল। মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, নিম্ন বিত্তের পৃথিবীকে তিনি জানেন। ছোটো গল্পের বিশিষ্ট শিল্প কুশলতাও তাঁর আয়ত্ত।’
আজ এতবছর পরে সৈয়দ নূরুল আলম এর লেখায় কি উত্তরণ ঘটেছে বা কেমন তাঁর গদ্যভাষা, ‘নৈঃশব্দের বিকেল’ উপন্যাস পড়লে সেটা জানা যাবে।
উপন্যাসটা উচ্চ মধ্যবৃত্ত পরিবারের গল্প। সমসাময়িক ঘটনা, কয়েকটি অতিচিনা চরিত্রের মাধ্যমে গল্পের বিস্তার। গতিময়তার কারণে পড়া শুরু করলে, শেষ না করে ওঠা কঠিন হবে। বন্ধু মানে বিশ্বাস- এটাকে কেন্দ্র করে কাহিনী আবর্তিত।

নৈঃশব্দ্যের বিকেল - Noishabder Bikel

মিথ্যুক আবশ্যক – মুহাম্মদ ফরিদ

Highlights:

কবিতার পথ কণ্টকময়। চিরকাল কবির আরাধ্য, তবু কবিতা অধরা থেকে যায়। এটা সত্য, কবির ঔরসে কবিতার জন্ম। কিন্তু যখন কবি থাকেন না, তখন কবিতাই বহন করে কবির অলৌকিক স্বর।

এক যুগ ধরে কবিতা-পথের যাত্রী মুহাম্মদ ফরিদ হাসান। তার লেখাগুলো প্রধানত প্রেম, সৌন্দর্য চেতনা, দর্শন যাপনের অভিঘাতকে কেন্দ্র করে। সরল বাক্যবন্ধে কবিতায় তার উচ্চারণ চিরকালীন।

মিথ্যুক আবশ্যক তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ। প্রিয় পাঠককে কবির শিল্পজগতে আমন্ত্রণ।

মিথ্যুক আবশ্যক - Mitthuk Abosshok

অথবা উষ্ণতায় – রোকন রেজা

Highlights:

চৌদ্দটি গল্প নিয়ে ‘অথবা উষ্ণতায়’। মানবজীবনের, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত জীবনের প্রেম-অপ্রেম, দুঃখ, অপমান, নিরাশা, লোভ, স্বপ্ন কিংবা স্বপ্নভঙ্গের জ্বালা ছোট ছোট ক্যানভাসে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন গল্পকার রোকন রেজা। দু’একটি গল্প হয়তো বা তাঁর নিজের জীবনেরই খন্ডিত চিত্র। যেমন ‘জীবনের এইসব নিভৃত কুহক’ কিংবা ‘মন কাঁদে।’ এছাড়া অনান্য গল্পগুলোও আমাদেরই কারো না কারো জীবনকথা।

অথবা উষ্ণতায় - Othoba Ushnotay

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Sidebar
Sale
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping